Wednesday, 15 October, 2025
15 October
Homeউত্তরবঙ্গআপাতত দুজনেই ভালো আছে জানালেন স্থানীয় মানুষ

আপাতত দুজনেই ভালো আছে জানালেন স্থানীয় মানুষ

সিভিক ভলান্টিয়াদের একজন জলের যোগান দিচ্ছেন

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

কুশল দাসগুপ্ত, (শিলিগুড়ি)

দুপুরে শহরের শান্ত রাস্তায় হঠাৎ শোনা যায় এক মহিলার আর্ত চিৎকার, প্রসব যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন তিনি। মালদা কলেজ মাঠ সংলগ্ন ট্র্যাফিক পোস্টের পাশের ফুটপাথে তখন গর্ভবতী ওই মহিলাকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন আরও কয়েকজন মহিলা। ট্রাফিক পোস্টের ছাতা দিয়ে একদিক আড়াল করে, অন্যদিকে ফ্লেক্স হাতে ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ট্র্যাফিক আইসি ও কনস্টেবল। কর্তব্যরত সিভিক ভলান্টিয়াদের একজন জলের যোগান দিচ্ছেন, অন্যজন পথ চলতি মানুষদের দুরে সরিয়ে নিয়ে যেতে ব্যস্ত। কয়েক মিনিটের এই দৃশ্যপটের মধ্যেই হঠাৎ ভেসে এল সদ্যোজাতের কান্নার আওয়াজ। আড়াল করা অংশের ভেতর থেকে এক মহিলার গলা পাওয়া যায়, ‘ছেলে হয়েছে’। চিন্তাগ্রস্ত সেই চেহারাগুলিতে ফিরল খুশির ছাপ। এরই মধ্যে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় অ্যাম্বুলেন্স। আর তাতে করেই মা এবং সদ্যোজাতকে পাঠানো হয় মালদা মেডিকেলে।

পুরো ঘটনার বিবরন দিতে গিয়ে ওই প্রসূতি মহিলার স্বামী বলেন,“প্রায় সাত মাস আগে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে রাজমিস্ত্রীর কাজে গিয়েছিলাম। আজকেই দিল্লি থেকে ফিরেছি। স্টেশন থেকে রথবাড়িতে বাস ধরতে এসেছিলাম। এরই মধ্যে স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়ে যায়। কাছাকাছি কোনও ডাক্তারের খোঁজ করতে করতে ওই ট্র্যাফির পোস্টের সামনে চলে যাই। এরই মধ্যে স্ত্রীর অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। কী করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। স্থানীয় ট্র্যাফিক পুলিশকর্মীরা এগিয়ে এসে সাহায্য করেন। স্ত্রী পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছে। ওদের মালদা মেডিকেলে নিয়ে এসেছি। আপাতত দুজনেই ভালো আছে

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন