Friday, 1 August, 2025
1 August, 25
Homeআন্তর্জাতিক নিউজক্ষমতা দখল করতে পারে কমিউনিস্টরা, সামরিক আইন প্রত্যাহার করেও স্বস্তি নেই দক্ষিণ...

ক্ষমতা দখল করতে পারে কমিউনিস্টরা, সামরিক আইন প্রত্যাহার করেও স্বস্তি নেই দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের!

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

প্রবল জনবিক্ষোভের মুখে সামরিক আইন (মার্শাল ’ল) প্রত্যাহারের ঘোষণা করলেও নিস্তার পাচ্ছেন না প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। এ বার তাঁকে বরখাস্ত করার (ইমপিচমেন্ট) প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণা করল বিরোধী শিবির।

দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্ট সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বুধবার ইওলকে ইমপিচ করার প্রক্রিয়া শুরুর ঘোষণা করেছে। প্রকাশিত কয়েকটি খবরে দাবি, প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির পাশাপাশি ইওলের দল পিপল্‌স পাওয়ার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্যদের একাংশও ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়ায় শামিল হয়েছেন। ইওল বিরোধী জোটের নেতা হোয়াং উন হা বলেন, ‘‘আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা ভোটাভুটি করতে চাই।

ইওল মঙ্গলবার দুপুরে সামরিক আইন জারির ঘোষণা করার পরেই মঙ্গলবার বিকেল থেকে পূর্ব এশিয়ার ওই দেশ জুড়ে শুরু হয়েছিল অশান্তি। ওই আইন বাস্তবায়িত করার দায়িত্ব দেওয়া হয় সে দেশের সেনাপ্রধান জেনারেল পার্ক আন-সু-কে। কিন্তু তার পরেই ৩০০ সদস্যের মধ্যে ১৯০ জন সামরিক আইন জারির বিরুদ্ধে পাল্টা প্রস্তাব পাশ করেছিলেন। সেই সঙ্গে পার্লামেন্ট সদস্যদের একাংশ এবং আমজনতা রাজধানী সিওলের পার্লামেন্ট ভবনের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।

শেষ পর্যন্ত চাপের মুখে বুধবার সামরিক আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা করেন ইওল। কিন্তু কেন এমন পদক্ষেপ করেছিলেন তিনি? দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের যুক্তি ছিল, পড়শি দেশ উত্তর কোরিয়ার একনায়ক কিম জং উনের মদতে ক্ষমতা দখলের ছক কষছে বিরোধীরা। তাই এই পদক্ষেপ। তিনি বলেছিলেন, ‘‘উদারপন্থী দক্ষিণ কোরিয়াকে উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট বাহিনীর আগ্রাসন থেকে সুরক্ষা দিতে এবং রাষ্ট্রবিরোধী শক্তিদের নির্মূল করতে আমি জরুরি ভিত্তিতে সামরিক আইন জারি করছি।’’ কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টার ঘটনাপ্রবাহ ‘অসুরক্ষিত’ করে তুলল তাঁরই কুর্সি।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন