Sunday, 3 August, 2025
3 August, 25
Homeউত্তরবঙ্গCooch Behar: চা বাগানে চলল জেসিবি! তৃণমূলের প্রধানকে টাকা না দেওয়ার খেসারত

Cooch Behar: চা বাগানে চলল জেসিবি! তৃণমূলের প্রধানকে টাকা না দেওয়ার খেসারত

অভিযোগ, ওখান থেকে চা বাগান তুলে নেওয়ার জন্য একাধিকবার চাপ তৈরি করেছিলেন স্থায়ীয় পঞ্চায়েত প্রধান।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

সৌমেন দত্ত, কোচবিহার:

চা বাগানের একাংশ JCB দিয়ে নষ্ট করে দিলো বন দফতর। অভিযোগ, খাতায়-কলমে বন দফতরের দীর্ঘদিন আগেই দখল হয়ে গিয়েছিল। সে কারণেই উচ্ছেদ অভিযানে নামে বন দফতর। যদি জমিতে যাঁরা চাষ করছিলেন তাঁদের দাবি, এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান টাকা চেয়েছিলেন। তা না দেওয়াতেই জেসিবি চালিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: চা বাগান ধ্বংসের অভিযোগ বিজেপির, মন্ত্রীর পাল্টা চ্যালেঞ্জ, ‘প্রমাণ দিন’

কোচবিহারের তুফানগঞ্জ মহকুমায় মহিষখুচি গ্রামের মধুরবাস এলাকায় নদী লাগোয়া এই জমিতে বংশ পরম্পরায় ওই জমিতে চাষাবাদ করতেন বিমল রাভা, নারায়ণ রাভা ও অর্চনা বর্মণরা। অভিযোগ, ওখান থেকে চা বাগান তুলে নেওয়ার জন্য একাধিকবার চাপ তৈরি করেছিলেন স্থায়ীয় পঞ্চায়েত প্রধান। আজ সেই জমিতেই বন দফতরের পক্ষ থেকে চালিয়ে দেওয়া হল জেসিবি।

আরও পড়ুন: পুজো পর্যন্ত টিকিটে ২৫ শতাংশ ছাড়, বড় সুযোগ দিচ্ছে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগম

ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকার রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে চাপানউতোর। তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিধানসভায় বিজেপির মুখ্য সচেতক শঙ্কর ঘোষ। আদিবাসীদের চাষ করা চা বাগান কেন এভাবে নষ্ট করা হল সেই প্রশ্ন তুলছে পদ্ম শিবির। শঙ্কর বলছেন, “বিষয়টি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। ফরেস্ট আইন অনুযায়ী এভাবে উচ্ছেদ করা অনুচিত। এতে রাজ্য সরকারের কী মানসিকতা কী তা আবার স্পষ্ট হয়েছে।” অন্যদিকে নারায়ণ রাভা বলছেন, তৃণমূলের প্রধান টাকা চেয়েছিল। সেই টাকা না দেওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিনা বর্মন বলেন, “অভিযোগ সমস্তটাই মিথ্যা। আমি উনাকে চিনি না, কোনওদিন কথাই হয়নি। আমি কেনই বা টাকা পয়সা নেব।” তাঁর দাবি, কেউ কোনও চক্রান্ত করে এই অভিযোগ তুলতে পারে।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন