Friday, 18 July, 2025
18 July, 25
Homeদক্ষিণবঙ্গBankura: উচ্চতা ৪৩৪ ফুট! ছাপিয়ে উপচে পড়ছে মুকুটমনিপুরের জল; একবার ঘুরে আসবেন...

Bankura: উচ্চতা ৪৩৪ ফুট! ছাপিয়ে উপচে পড়ছে মুকুটমনিপুরের জল; একবার ঘুরে আসবেন না কি?

মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকায় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিস্তৃর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করার আশঙ্কা ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

সূর্য্যকান্ত চৌধুরী, মুকুটমণিপুর:

দক্ষিণবঙ্গ থেকে নিম্নচাপ সরে চলে গিয়েছে বিহারে। তবে কিছু সময় আগে পর্যন্তও ভারী বৃষ্টির সাক্ষী থেকে পশ্তিমের জেলাগুলি। ভারী বৃষ্টি চলেছে পুরুলিয়াতেও। ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির এবার বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুর জলাধার থেকে বাড়িয়ে দেওয়া হল ছাড়ার জলের পরিমাণ। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে ওই জলাধার থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ বাড়িয়ে ২৭৫০০ কিউসেক করা হয়। এর ফলে পশ্চিম মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ নতুন রূপে সেজে উঠছে শতাব্দীপ্রাচীন সেবকেশ্বরী কালীবাড়ি

কংসাবতী নদীর উপর থাকা মুকুটমণিপুর জলাধারে মূলত জল আসে কংসাবতী ও কুমারী নদী দিয়ে। নিম্নচাপের জেরে পুরুলিয়ায় ভারী বৃষ্টি হওয়ায় গত কয়েকদিন ধরেই ওই দুই নদী দিয়ে মুকুটমণিপুর জলাধারে বিপুল পরিমাণ জল আসতে শুরু করে। এমনিতে মুকুটমণিপুর জলাধারে সর্বোচ্চ জলধারণ ক্ষমতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩৪ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত। কিন্তু দুই নদী দিয়ে জলাধারে বিপুল জল আসতে থাকায় গতকাল জলাধারে জলস্তরের উচ্চতা ৪৩৬.১৫ ফুট ছুঁয়ে যায়। জলাধারে জলের চাপ কমাতে তড়িঘড়ি জলাধার থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয় সেচ দফতর।

আরও পড়ুনঃ ২১ জুলাই! ২৪ বিঘা জুড়ে শক্তিগড়ে ল্যাংচা মেলা

এমনিতে মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে ১৭৫০০ কিউসেক হারে জল ছাড়া হচ্ছিল। গতকাল সন্ধ্যে ৬ টা থেকে তা একলাফে ১০ হাজার কিউসেক বাড়িয়ে ২৭ হাজার ৫০০ কিউসেক করা হয়। এই পরিস্থিতিতে ঝাড়খণ্ড ও সংলগ্ন পুরুলিয়াতে ভারী বৃষ্টি হলে জল ছাড়ার পরিমাণ আরও কিছুটা বৃদ্ধি করা হতে পারে বলে সেচ দফতর সূত্রে জানা গেছে। এদিকে মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকায় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিস্তৃর্ণ এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করার আশঙ্কা ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে। ইতিমধ্যেই আবার ডুবেছে ঘাটাল, চন্দ্রকোণা।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন