Tuesday, 14 October, 2025
14 October
Homeদক্ষিণবঙ্গBangla Pokkho: ‘বলুন বাঙালির কাছে ক্ষমা চাইলাম…'; এই ভাবে এক অবাঙালিকে ক্ষমা...

Bangla Pokkho: ‘বলুন বাঙালির কাছে ক্ষমা চাইলাম…’; এই ভাবে এক অবাঙালিকে ক্ষমা চাওয়াতে দেখা গেল বাংলাপক্ষকে

বাংলাপক্ষ বলে, “কোশিশ নয় বলুন চেষ্টা…।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

‘বলুন বাঙালির কাছে ক্ষমা চাইলাম…এই রকম কাজ করব না’ এই ভাবে এক অবাঙালিকে ক্ষমা চাওয়াতে দেখা গেল বাংলাপক্ষকে। অপরদিকে, ওই ব্যক্তিও বলেন, “কোশিশ করেঙ্গে…।” পাল্টা বাংলাপক্ষ বলে, “কোশিশ নয় বলুন চেষ্টা…। আপনি তো শুনে শুনে বলতেই পারেন। বলুন…বাংলাতেই বলুন।” বাংলা ও বাঙালির অস্মিতা রক্ষা নিয়ে যখন হইচই-রাজনীতি চলছে। তখন বীরভূমে এক অবাঙালি রেলকর্মীকে জোর  বাংলা বলানোর অভিযোগ বাংলা পক্ষের রাজ্য সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। নতুন করে এই নিয়েই শুরু হয়েছে চর্চা।

আরও পড়ুনঃ কেষ্টপুরে হাড়হিম ঘটনা! গলির ভিতরে ঢুকতেই জাপটে ধরলেন মহিলাকে

বিগত কয়েকদিন আগে বীরভূমের সিউড়ি রেল স্টেশনের সংরক্ষিত টিকিট কাউন্টারে ফর্ম জমা দেওয়ার সময় এক ব্যক্তির সঙ্গে রেল কর্মীর ভাষাগত বিবাদের অভিযোগ। বাংলা ভাষায় কথা বলবে না বলে জানিয়ে দেন ওই রেল কর্মী রবিপ্রসাদ বর্মা। যে ব্যক্তির সঙ্গে ভাষা গত বিবাদ হয় তিনি আবার বাংলা পক্ষের সদস্য। তাঁর বাড়ি সিউড়ির আলুন্দা গ্রামে।

এরপর আজ তাঁর সমর্থনে বাংলা পক্ষ ডেপুটেশন জমা দেয় সিউড়ি রেল স্টেশনে। উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষের রাজ্য সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায়। সেখানেই তাঁরা ওই রেলকর্মী রবিপ্রসাদ বর্মাকে বাংলা শিখিয়ে ক্ষমা চাওয়ান বলে অভিযোগ। তবে এই নিয়ে কোনও বক্তব্য দেননি ওই রেলকর্মী।

আরও পড়ুনঃ প্রতিশোধের নৃশংস খেলা! ছাগলের মৃত্যুর বদলা, জলপাইগুড়িতে বিষমাখা মাংসে ১২ পথ কুকুরকে হত্যা

এ প্রসঙ্গে স্টেশন ম্যানেজার ডি. অধিকারী বলেন, “যেটা বলার সেটা উনি বলেছেন। আর কিছু বলার নেই। উনি ক্ষমা চেয়েছেন। এর বেশি আমি আর কিছু বলব না।” বাংলাপক্ষ রাজ্য সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আপনারা জানেন বাংলা বলার জন্য বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে জন্য হেনস্থা করছে। নূর বাংলায় পরিষেবা চেয়েছিল বলছে পরিষেবা দেবে না।” আমি টিকিট করতে গিয়েছিলাম। সেই সময় কাউন্টার ফাঁকা ছিল। আমি ওই ব্যক্তির কাছ থেকে অ্যাপলিকেশ ফর্ম চাইলাম। কিছু ভুল ছিল। সেটা উনি হিন্দিতে বললেন টিকিট হবে না। আমি বুঝতে পারিনি। ওঁই ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলাম আপনি কি কিছু বললেন আমায়?একটু বাংলায় বলুন। উনি তখন রেগে ফর্ম ছুড়ে বললেন, আমার দিল হে হিন্দুস্থানী.. তিনবার বললেন। উনি বাংলায় বলবেন না।”

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন