Friday, 12 September, 2025
12 September
বাংলা কাউন্টডাউন টাইমার
বঙ্গবার্তা
HomeকলকাতাCPIM: শরিকরা আগ্রহী নয় এমনকি নিচু তলার কর্মিরা; তবুও কংগ্রেসের ‘হাত’ ধরতে...

CPIM: শরিকরা আগ্রহী নয় এমনকি নিচু তলার কর্মিরা; তবুও কংগ্রেসের ‘হাত’ ধরতে মরিয়া আলিমুদ্দিন 

ফের নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতিতে।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

শরিকরা আগ্রহী নয়, তা সত্ত্বেও কংগ্রেসের ‘হাত’ ধরতে মরিয়া আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটে লজ্জাজনক হারের ভয়ে একা লড়তে ভীত সিপিএম। দলীয় সূত্রে খবর, কংগ্রেসকে নরম করে এ রাজ্যে ফের জোট বাঁধতে চাইছে আলিমুদ্দিন। উল্লেখ্য, ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনে ২৯৪ আসনেই প্রার্থী দিয়ে লড়াইয়ের কথা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার। কিন্তু তারপরও কংগ্রেস নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাচ্ছে সিপিএম। এনিয়ে ফের নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতিতে।

আরও পড়ুনঃ লাঠিসহ পুলিশ, কড়া প্রহরায় হবে রবিবারের চাকরির পরীক্ষা

সূত্রের খবর, কংগ্রেসের নিচুতলার কর্মী, সমর্থকরাও চাইছেন না সিপিএমের সঙ্গে জোটে যেতে। আবার সিপিএমের নিচুতলা থেকেও কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করার ক্ষেত্রে সেরকম আগ্রহ দেখা যায়নি। যা সম্প্রতি সিপিএমের রাজ্য কমিটির বৈঠকেই জেলা নেতাদের বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হয়েছে। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট হলে লাভ হয় না। বাম প্রার্থীকে ভোট দেয় না কংগ্রেসিরা। সিপিএমের রাজ্য কমিটির বৈঠকে উত্তরবঙ্গ-সহ দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলার নেতৃত্ব এমনই বক্তব্য জানিয়েছে আলিমুদ্দিনের শীর্ষনেতাদের।

আরও পড়ুনঃ শক্তিপীঠ কালীমন্দিরে ভয়ংকর দুর্ঘটনা! আচমকা ছিঁড়ে পড়ল রোপওয়ে

তারপরও অবশ্য সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম ও তার টিম উদগ্রীব ছাব্বিশের ভোটে ‘হাত’ ধরতে। অন্যদিকে, ছাব্বিশের নির্বাচনে কংগ্রেসকে বাদ দিয়েই আসন বণ্টন চাইছে বামফ্রন্টের প্রায় সব শরিকরাই। ১৯৭৭ সালে তারা যে আসনে লড়েছিল, সেই আসনই কার্যত দাবি করেছে ফরওয়ার্ড ব্লক ও আরএসপি। সিপিআইও অনেকটা সেই পথেই হাঁটতে চলেছে। ফরওয়ার্ড ব্লক ও আরএসপি আবার কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে আগ্রহী নয়। বামফ্রন্টগতভাবে লড়াইয়ের পক্ষেই তারা। কিন্তু সিপিএম নেতারা কংগ্রেসকে জোটে ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিধান ভবনের ‘হ্যাঁ’ বলবে কি? সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন