Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
Homeরাজ্যDilip Ghosh: বুধে মমতার সঙ্গে সাক্ষাৎ, আজ সকালে সুর পাল্টে গেল দিলীপ...

Dilip Ghosh: বুধে মমতার সঙ্গে সাক্ষাৎ, আজ সকালে সুর পাল্টে গেল দিলীপ ঘোষের

আজ সকালে সৈকত শহরে খোশ মেজাজে দেখা গেল দিলীপ ঘোষকে। বললেন বিজেপি থেকে হিন্দুত্ব নিয়ে নানা কথা।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের অনুকরণে দিঘায় জগন্নাথ মন্দির। বুধবার, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনই এই মন্দিরের উদ্বোধন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে বিকেলে সমস্ত লাইমলাইট চলে যায় অন্য একজনের উপরে। দিলীপ ঘোষ। রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে দিঘায় জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধনের দিনই সস্ত্রীক এসেছেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি। জগন্নাথ দর্শনের পর মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথাও বলেন। আজ সকালে সৈকত শহরে খোশ মেজাজে দেখা গেল দিলীপ ঘোষকে। রুটিন মাফিক প্রাতঃভ্রমণ সারলেন। বললেন বিজেপি থেকে হিন্দুত্ব নিয়ে নানা কথা।

আরও পড়ুন: দিলীপের জগন্নাথধাম গমন অনুমোদন করে না দল, জানাল বিজেপি, সতীর্থদের কটাক্ষ সমাজমাধ্যমে

সকাল সকাল দিঘায় প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে পড়েন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়েই সমুদ্রের পাড় ধরে হাঁটেন। কথা বলেন, হাত নাড়েন স্থানীয় বাসিন্দা-পর্যটকদের উদ্দেশে। দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে তাঁর আসা নিয়ে এত যে বিতর্ক, দল থেকে ফোন এসেছিল কি না, এই প্রশ্নের জবাবে দিলীপ ঘোষ বলেন, “কেউ কেউ জিজ্ঞাসা করেছিল। দল থেকে অফিশিয়ালি কেউ আমাকে মানাও করেনি, স্বাগতও জানায়নি।”

আরও পড়ুন: “এগিয়ে বাংলা”! খুশি আরএসএস; মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন দীঘার জগন্নাথ মন্দির হবে সম্প্রীতির, বাস্তব হলো উলটো

সুভাষ চক্রবর্তী তারাপীঠ গিয়েছিলেন। দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে এলেন দিলীপ ঘোষ। এই নিয়ে বিতর্কের জবাব দিয়ে বলেন, “যারা স্বতন্ত্র, স্বাভিমানী রাজনীতি করে, পার্টি তাদের দেখেই চলে। সুভাষ চক্রবর্তী বামফ্রন্টকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন, তিনি লক্ষ লক্ষ লোক নিয়ে আসতেন, নেতারা ব্রিগেডে ভাষণ দিতেন। কারোর লোক আনার ক্ষমতা ছিল না। হিংসা থাকবেই পার্টিতে। পার্টির কর্মীরা কার উপরে ভরসা করেন, কে লড়তে শিখিয়েছে, কে জিততে শিখিয়েছে, এটা দেখতে হবে। কারোর সঙ্গে কথা বললেই যদি পার্টি থেকে চলে যাওয়া হয়, ওই নীতিকে রাজনীতিকভাবে ঘৃণা করি।”

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন