Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
HomeকলকাতাCalcutta High Court: বিকাশ ভট্টাচার্যদের হেনস্থার মামলায় কুণাল ঘোষকে নোটিস, ‘প্রয়োজনে রুল...

Calcutta High Court: বিকাশ ভট্টাচার্যদের হেনস্থার মামলায় কুণাল ঘোষকে নোটিস, ‘প্রয়োজনে রুল জারি’ 

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু, আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য সহ একাধিক আইনজীবীকে হেনস্থার অভিযোগ। কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে অনুসন্ধানের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু, আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য সহ একাধিক আইনজীবীকে হেনস্থার অভিযোগ। কলকাতা পুলিশ কমিশনারকে অনুসন্ধানের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। কুণল ঘোষ, রাজু দাস সহ পনেরো জনকে নোটিস পাঠানোর নির্দেশ আদালতের। রেজিস্ট্রার জেনারেল নির্দিষ্ট করবেন ওই নোটিস পৌঁছনোর বিষয়ে।

বস্তুত, উল্লেখ্য, সুপার নিউমারারি পোস্ট সংক্রান্ত মামলার শুনানি কেন দ্রুত হচ্ছে না,তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ও আইনজীবী ফিরদৌস শামিমকে হেনস্থার অভিযোগ ওঠে চাকরিপ্রার্থীদের একাংশের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে যেহেতু মামলা চলছিল, হাইকোর্ট চত্বরেই তাঁর বিরুদ্ধেও মন্তব্য করেন চাকরিপ্রার্থীরা বলে অভিযোগ। এরপর এই ঘটনায় প্রধান বিচারপতিকে অভিযোগ জানানো মাত্রই তিনি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে মামলা গ্রহণ। তিনজন বিচারপতির বেঞ্চও গড়ে দিয়েছিলেন তিনি। সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে রয়েছেন, বিচারপতি অরিজিত বন্দ্যোপাধ্যায়,বিচারপতি সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় ও বিচারপতি রাজর্ষী ভরদ্বাজ।

আরও পড়ুন: ক্ষতির আশঙ্কা! পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের কারণে চাপে এয়ার ইন্ডিয়া

প্রাথমিকভাবে বিশেষ বেঞ্চ মনে করছে এটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। আদালতের অবমাননা ফৌজদারি অপরাধ। ভবিষ্যতে আর যাতে এই ঘটনা না হয় সুনিশ্চিত করবেন পুলিশ কমিশনার। নির্দেশ বেঞ্চের। কারা অভিযুক্ত অনুসন্ধান করে রিপোর্ট দেবেন কমিশনার।

আদালতে বিচারপতি অরিজিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,”যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের কি নোটিস দেওয়া হয়েছে? প্রাথমিক ভাবে বেঞ্চ মনে করছে এটা ক্রিমিনাল কন্টেমট। হলফনামা চাইব। সন্তুষ্ট না হলে রুল জারি করা হবে।” এরপর আবেদনকারীর আইনজীবী পার্থ সেনগুপ্ত সওয়াল করেন, “নোটিস বা শোকজ কেন? জেলে পাঠানো হবে না, বা জরিমানা হবে না?” তিনি এও বলেন, “তিনজনকে আমরা চিনতে পারিনি। পুলিশ তাদের খুঁজে বের করতেই পারে সিসিটিভি ক্যামেরার সাহায্য নিয়ে। সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করতে হবে। বিচারপতি অরিজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের বলেন, “আমাদের প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছে এটা ‘ক্রিমিনাল কনটেম্ট’।” বিচারপতির মন্তব্য, বিচারব্যবস্থাকে হেনস্থা করতে এমন করা হয়েছে। ঘটনার দিন বিকেল ৪টে থেকে ৯টা পর্যন্ত হাইকোর্টের কিরণ শঙ্কর রায় রোড ও ওল্ড পোস্ট অফিস স্ট্রিটের সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করার নির্দেশ পুলিশকে।

আরও পড়ুন: “বাবা বাঙালি খাবার খেতে বেশি পছন্দ করতেন”-সন্দীপ রায়

আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য বলেন, “আদালত অবমাননার অভিযোগে রুল জারি করেছে। কোর্ট মনে করেছে তার সম্মানহানি হয়েছে। এখন ওঁরা জবাব দেবে।”

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন