Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
Homeউত্তরবঙ্গBalurghat: বাড়িঘর বাঁচবে তো! চিন্তায় বাসিন্দারা; একটু একটু করে নদীগর্ভে ঢুকে যাচ্ছে...

Balurghat: বাড়িঘর বাঁচবে তো! চিন্তায় বাসিন্দারা; একটু একটু করে নদীগর্ভে ঢুকে যাচ্ছে ডাঙ্গি ফরেস্ট

একটু একটু করে নদী গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে ডাঙ্গি ফরেস্টের বহু সরকারি গাছ। প্রতি বছর ভাঙছে ডাঙ্গি ফরেস্ট।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

কুশল দাশগুপ্ত, শিলিগুড়ি:

আত্রেয়ী নদীর জলস্তর বেড়েছে। তারই মধ্যে বালুরঘাট সহ জেলা জুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতেই ভাঙন দেখা দিয়েছে বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাঙ্গি এলাকায় আত্রেয়ীর নদীর পাড়ে। একটু একটু করে নদী গর্ভে তলিয়ে যাচ্ছে ডাঙ্গি ফরেস্টের বহু সরকারি গাছ। প্রতি বছর ভাঙছে ডাঙ্গি ফরেস্ট। নদী ভাঙন বাড়লেও নদীর পাড় বাঁধার জন্য প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই বলেই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।

দ্রুত নদী পাড় না বাঁধলে নদীগর্ভে চলে যাবে বাড়িঘর। এমনটাই আশঙ্কা বাসিন্দাদের। প্রশাসনের তরফ থেকে বারবার আশ্বাস দেওয়া হলেও নদীর পাড় বাঁধা এখনও হয়নি। ক্ষোভ দেখা দিয়েছে এলাকাবাসীর মধ্যে।

আরও পড়ুন: ১৮ দিনের লড়াই শেষ; পর্যটকের মারে মৃত্যু দিঘার হোটেল মালিকের

জানা গিয়েছে, বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে রয়েছে ডাঙ্গি ফরেস্ট। প্রায় ১১ একর জমির উপর বেশ কয়েক বছর আগে লাগানো হয়েছিল কয়েক লক্ষ গাছ। একটা সময় জেলা প্রশাসন ওই ফরেস্টটিকে ইকো টুরিজম পার্ক করার উদ্যোগ নিয়েছিল। পরে তা বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে বিস্তীর্ণ জমিতে শুধুই গাছ রয়েছে।

একেবারে আত্রেয়ী নদীর পারেই রয়েছে ফরেস্টটি। কয়েক বছর আগে পর্যন্ত যে পরিমাণ গাছ ও জায়গা ছিল, সেগুলি নদীর গর্ভে চলে যাচ্ছে। এবারেই প্রায় ১০ ফুট নদীর পাড় একেবারে ভেঙে গিয়েছে বলে অভিযোগ। জলে মিশে গিয়েছে বেশ কয়েকটি গাছ। আরও বেশ কিছু এলাকায় নদীর পাড়ে ফাটল দেখা দিয়েছে।

আরও পড়ুন: করুণ ছবি! পাঁচ টাকার পার্লে-জি বিকোচ্ছে ২৪০০ টাকায়!

এদিকে নদীর ওপারে রয়েছে ফতেপুর, সেখানে নদীর পাড় বোল্ডার পাথরে বাঁধাই করা হয়েছে। যার ফলে ওপারে আর পাড় ভাঙে না। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছর বছর ওই ফরেস্টের গাছ ও জমি নদীগর্ভে তলিয়ে গেলেও জেলা প্রশাসন বা সেচ দফতর এনিয়ে কোনও উদ্যোগ নেয় না।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন