Friday, 12 September, 2025
12 September
বাংলা কাউন্টডাউন টাইমার
বঙ্গবার্তা
HomeদেশManisha Koirala: ‘নেপালের জন্য ব্ল্যাক ডে’ বলে উল্লেখ অভিনেত্রী মনীষা কৈরালার

Manisha Koirala: ‘নেপালের জন্য ব্ল্যাক ডে’ বলে উল্লেখ অভিনেত্রী মনীষা কৈরালার

নেপাল নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

যুবসমাজের বিক্ষোভের জেরে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি নেপালে। যা দেখে উদ্বিগ্ন সেখানকার ভূমিকন্যা অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। ভারতে থেকে চিন্তায় দিন কাটছে তাঁর। এই পরিস্থিতিতে নেপাল নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী। বিক্ষোভকারীদের উপর গুলি চালানোর ঘটনার নিন্দা করে ‘নেপালের জন্য ব্ল্যাক ডে’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ মিরিক-পানিট্যাঙ্কিতে পাঠানো হল বিশাল ফোর্স, আগুন জ্বলছে ওপারে

সম্প্রতি ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ সহ ২৬টি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ করে করে দেয় নেপাল সরকার। এরই প্রতিবাদে সোমবার রাস্তায় নামে যুবসমাজ। মাঝপথেই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ গুলি চালাতে শুরু করে। বিক্ষোভ চলাকালীন মৃত্যু হয় কমপক্ষে ১৯ জনের। আহত হন অনেকে। এরপর পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়। যা দেখে স্বাভাবিকভাবেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন মনীষা।

এরপরই সোমবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি রক্তমাখা বুটজুতোর ছবি পোস্ট করেন অভিনেত্রী। সেই সঙ্গে লেখেন, ‘নেপালের জন্য একটি কালো দিন। যেখানে দুর্নীতির বিরুদ্ধে, ন্যায়বিচারের দাবিতে সরব হওয়া জনগণকে জবাব দেওয়া হচ্ছে বুলেটের মাধ্যমে।’ উল্লেখ্য, মনীষা কৈরালার জন্ম কাঠমান্ডুতে। পেশায় অভিনেত্রী হলেও নেপালের রাজনৈতিক পরিবারের মেয়ে তিনি। নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বিশ্বেশ্বর প্রসাদ কৈরালার নাতনি মনীষা। তাঁর বাবা প্রকাশ কৈরালাও নেপালের একজন রাজনীতিবিদ।

আরও পড়ুনঃ যত কাণ্ড কাঠমাণ্ডুতেই; নেপালের সেনাপ্রধান হাত গুটিয়ে নিতেই ইস্তফা ওলির, ‘চিকিৎসা’ করাতে দুবাই যাত্রা প্রধানমন্ত্রীর?

এদিকে, সোমবার গভীর রাতেই যদিও সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেপাল সরকার। কিন্তু এরপরও থামেনি বিক্ষোভ। এরপর মঙ্গলবার সকাল থেকে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠা সে দেশের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির পদত্যাগের দাবিতে সরব হয় জনগণ। নেপালের প্রেসিডেন্ট সহ একাধিক মন্ত্রীর বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়, আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই পরিস্থিতিতে শেষ পর্যন্ত নেপালের সেনাপ্রধানের নির্দেশ মেনে মঙ্গলবার পদত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী ওলি।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন