কুশল দাশগুপ্ত, শিলিগুড়ি:
সাধারণ মানুষকে ফোন করে প্রথমে ভয় পাইয়ে দেওয়া, এরপর তাদের কাছ থেকে তাদের ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নাম্বার চাওয়া, এবং শেষে তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেওয়া, বহুদিন ধরে এই অভিযোগ আসছিল ফাঁসি দেওয়া এবং তার আশেপাশের এলাকা থেকে।
আরও পড়ুন: মহিলাদের প্রতি দুর্ব্যবহার! গ্রেফতার মালবাজার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এর লিফট চালক
পুলিশও খুঁজছিল হন্য হয়ে, অবশেষে গ্রেপ্তার হলেন এই কুকীর্তির আবিষ্কর্তা শহিদুল উচ্চশিক্ষিত এই শহিদুল মানুষকে ফোন করে প্রথমে তাকে ভয় পাইয়ে দিতেন, বাধ্য হই তাকে অ্যাকাউন্ট নাম্বার দিতেন সবাই, তারপর তার একাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিতেন তিনি, এই কাজে তিনি নিযুক্ত করেছিলেন এলাকার বেশ কিছু শিক্ষিত যুবকদের, যারা এই সোশ্যাল মিডিয়া এবং কম্পিউটারে পারদর্শী।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় শ্রেণীর পড়ুয়ার নিরুদ্দেশ হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল রায়গঞ্জ
জানা গেছে বহু একাউন্ট থেকে কাকা গায়েব হয়ে যাওয়ার অভিযোগ আসছিল অনেকদিন ধরেই, পুলিশও খুঁজে বের করতে পারছিল না। অবশেষে ধরা পড়লো সে। ঠিক কত জনের একাউন্ট থেকে এইভাবে টাকা তুলে নিয়েছে, এখনো জানা না গেলেও আনুমানিক ১০০ জন গ্রহিতার একাউন্ট থেকে উধাও হয়ে গেছে টাকা। আপাতত পুলিশের হেফাজতে আছে সে।