Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
HomeদেশRam Navami: সব ধর্মের জন্য একই নিয়ম যোগীরাজ্যে! উত্তেজনা কানপুরে

Ram Navami: সব ধর্মের জন্য একই নিয়ম যোগীরাজ্যে! উত্তেজনা কানপুরে

অতিরিক্ত আওয়াজে বাজায় সাউন্ড সিস্টেম খুলে দিল পুলিশ! প্রতিবাদে কার্যত রণক্ষেত্র চেহারা নিল কানপুরের রাওয়ায়পুর এলাকা।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

রামনবমীতে খোদ রামরাজ্যে বাজানো যাবে না মাইক! অতিরিক্ত আওয়াজে বাজায় সাউন্ড সিস্টেম খুলে দিল পুলিশ! প্রতিবাদে কার্যত রণক্ষেত্র চেহারা নিল কানপুরের রাওয়ায়পুর এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী।

আরও পড়ুন: দক্ষিণ বাঁকুড়ায় মহাধূমধামে পালন হলো রামনবমীর পূজা

শনিবার কানপুরের রাওয়াতপুর এলাকায় রামনবমী পালনের আগে ডিজে বাজানো শুরু করে স্থানীয় একটি হিন্দু সংগঠন। কিন্তু তাতে আপত্তি জানায় স্থানীয় প্রশাসন। শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যে মাইকের আওয়াজ কমিয়ে দিতে বলা হয় উদ্যোক্তাদের। কিন্তু তাঁরা তাতে রাজি হননি। শেষে বাধ্য হয়ে মাইকগুলি খুলে নিয়ে চলে যায় পুলিশ। প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখানো শুরু করে দেয় ওই হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। পরে বিক্ষোভে যোগ দেন স্থানীয়রাও।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কায় এলাকায় মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশবাহিনী। স্থানীয় বিধায়ক রাহুল বাচা শঙ্করও ঘটনাস্থলে যান। তিনি পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাসের পর বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে এখনও এলাকায় চাঁপা উত্তেজনার পরিবেশ বজায় রয়েছে। এখনও এলাকায় বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করে রাখা হয়েছে।

আরও পড়ুন: “রাত দশটার মধ্যে দখল হয়ে যাবে বাংলা।” রণহুঙ্কারে শুভেন্দু  

উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশে ধর্মস্থানে তারস্বরে মাইক বাজানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সম্প্রতি যোগী জানিয়ে দেন, মন্দির, মসজিদে লাউডস্পিকারের শব্দ যেন বাইরে না আসে। মন্দির, মসজিদের প্রার্থনার শব্দ তার ভিতরেই সীমাবদ্ধ থাকা কাম্য। তিনি বলেন, ধর্মস্থানে প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে মাইক, লাউডস্পিকার বাজতেই পারে, কিন্তু তার শব্দ মন্দির, মসজিদের বাইরে আসা চলবে না। মুখ্যমন্ত্রী একথা বলার পরই রাজ্যে মন্দির, মসজিদ মিলিয়ে ১৭ হাজার ধর্মস্থানে লাউডস্পিকারের শব্দের মাত্রা কমিয়ে অনুমোদিত সীমার মধ্যে বেঁধে রাখা হয়েছে। মূলত মসজিদের লাউডস্পিকারের কথা মাথায় রেখে ওই নিয়ম চালু হলেও এবার হিন্দুদের উৎসবেও বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ওই নিয়ম।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন