ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধে ফের বড় ধাক্কা তেহরানের! ইজরায়েলের হামলায় মৃত্যু ইরানের ‘যুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ’ বা সেনা সর্বাধিনায়ক আলি শাদমানির! সম্প্রতি এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইহুদি সেনার তরফে। যদি এই দাবি সত্য হয়, তাহলে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে শাদমানির মৃত্যু তেহরানের জন্য বড়সড় ধাক্কা।
মঙ্গলবার ইজরায়েলের তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় মৃত্যু হয়েছে ইরানের ‘যুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ’ বা সেনা সর্বাধিনায়ক আলি শাদমানির। ইহুদি সেনার মতে, এখনও পর্যন্ত তাদের হামলায় ইরানের যত জন নেতার মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে শাদমানি হচ্ছেন সবচেয়ে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের দাবি যদি সত্য হয় তাহলে এই ঘটনা ইরানের জন্য বড়সড় ধাক্কা। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা খামেনেই-এর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ছিলেন শাদমানি। যদিও ইরানের তরফে এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। গত ১৩ জুন ইরানের সেনাপ্রধান গোলাম আলি রশিদকে হত্যা করার পর এই পদে বসেছিলেন আলি শাদমানি। ক্ষমতায় বসার মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে তাঁর মৃত্যু ইরানের জন্য বড় ধাক্কা।
গত শুক্রবার ইরানের সামরিক ঘাঁটি এবং পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার লক্ষ্য করে আকাশপথে হামলা চালানো হয় ইজরায়েলের তরফে। এই হামলার জেরে মৃত্যু হয়েছে ইরান সেনার চিফ অফ স্টাফ মহম্মদ বাঘেরি, রেভোলিউশনারি গার্ডসের কমান্ডার হোসেন সালামি, ইরানের এমার্জেন্সি কমান্ডের কমান্ডার এবং দুই শীর্ষ সেনা আধিকারিকের। পাশাপাশি ৯ জন পরমাণু বিজ্ঞানীকে নিখুঁত পরিকল্পনায় হত্যা করে ইজরায়েল। এই ঘটনার পর ফের মধ্যপ্রাচ্যে বেজে উঠেছে যুদ্ধের দামামা। ইজরায়েলের দাবি, ইরান পরমাণু বোমার খুব কাছে ছিল। নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ছটি জায়গায় ই ডি! লেকটাউনে আইনজীবির বাড়িতে ইডির হানা
মঙ্গলবার ইজরায়েলের তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় মৃত্যু হয়েছে ইরানের ‘যুদ্ধকালীন চিফ অফ স্টাফ’ বা সেনা সর্বাধিনায়ক আলি শাদমানির। ইহুদি সেনার মতে, এখনও পর্যন্ত তাদের হামলায় ইরানের যত জন নেতার মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে শাদমানি হচ্ছেন সবচেয়ে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের দাবি যদি সত্য হয় তাহলে এই ঘটনা ইরানের জন্য বড়সড় ধাক্কা। ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা খামেনেই-এর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ ছিলেন শাদমানি। যদিও ইরানের তরফে এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। গত ১৩ জুন ইরানের সেনাপ্রধান গোলাম আলি রশিদকে হত্যা করার পর এই পদে বসেছিলেন আলি শাদমানি। ক্ষমতায় বসার মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে তাঁর মৃত্যু ইরানের জন্য বড় ধাক্কা।
আরও পড়ুন: পরমাণু যুদ্ধ ক্ষণিকের অপেক্ষা! সংবাদ অফিসে হামলার পরেই বড় ইঙ্গিত ইরানের
গত শুক্রবার ইরানের সামরিক ঘাঁটি এবং পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার লক্ষ্য করে আকাশপথে হামলা চালানো হয় ইজরায়েলের তরফে। এই হামলার জেরে মৃত্যু হয়েছে ইরান সেনার চিফ অফ স্টাফ মহম্মদ বাঘেরি, রেভোলিউশনারি গার্ডসের কমান্ডার হোসেন সালামি, ইরানের এমার্জেন্সি কমান্ডের কমান্ডার এবং দুই শীর্ষ সেনা আধিকারিকের। পাশাপাশি ৯ জন পরমাণু বিজ্ঞানীকে নিখুঁত পরিকল্পনায় হত্যা করে ইজরায়েল। এই ঘটনার পর ফের মধ্যপ্রাচ্যে বেজে উঠেছে যুদ্ধের দামামা। ইজরায়েলের দাবি, ইরান পরমাণু বোমার খুব কাছে ছিল। নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।