Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
HomeদেশJammu & Kashmir: ঘন আপেলের জঙ্গলে ভোররাত থেকে গুলির লড়াই, শেষমেশ নিকেশ...

Jammu & Kashmir: ঘন আপেলের জঙ্গলে ভোররাত থেকে গুলির লড়াই, শেষমেশ নিকেশ রিসর্টে হামলায় জড়িত জঙ্গি!

সোপিয়ানে ‘অপারেশন কেল্লার’। খতম তিন জঙ্গি। তাদের মধ্যে দুই জঙ্গির পরিচয় এবার সামনে এল।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

সোপিয়ানে ‘অপারেশন কেল্লার’। খতম তিন জঙ্গি। তাদের মধ্যে দুই জঙ্গির পরিচয় এবার সামনে এল। সোপিয়ানে নিহত ৩ জঙ্গির মধ্যে ২জনের পরিচয় প্রকাশ্যে। ১জনের পরিচয় এখনও মেলেনি। এক জঙ্গির নাম শাহিদ কুট্টে।  বাড়ি চটিপোড়া হিরপোড়া। ২০২৩ সালে ৮ মার্চ লস্কর ই তৈবায় ক্যাটাগরি এ-তে যোগদান করে। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৪-এই তাকে অপারেশনে পাঠানো হয়। সে বছর ৮ এপ্রিল দানিশ রিসর্টে গুলি চালনার ঘটনায় জড়িত শাহিদ। যেখানে ২ জন জার্মান পর্যটক ও একজন চালক আহত হন।  ২০২৪ সালে ১৮ মে হিরপোড়ায় বিজেপির গ্রাম প্রধানকে খুনের ঘটনায় জড়িত। ২০২৫ সালে ৩ ফেব্রুয়ারি বেহিবাগ কুলগামে টেরিটোরিয়াল আর্মির এক কর্তাকে মারার ঘটনায় জড়িত ছিল বলে সূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: এ কি কান্ড! সৌমিত্রকে নিজের ছেলের বিয়েতে নিমন্ত্রণ করেও খেতে দেননি উত্তম কুমার 

দ্বিতীয় জঙ্গির নাম আদনান সফি দার। বাড়ি ওয়ান্দুনা মেলহোরা। ২০২৪ সালে লস্কর ই তৈবায়  ১৮ অক্টোবর ক্যাটাগরি সি-তে যোগদান করে। ২০২৪ সালেই সোপিয়ানের ওয়াচিতে ভিনরাজ্যের এক শ্রমিককে খুনের ঘটনায় জড়িত বলে সূত্র মারফত খবর।

তৃতীয় আরেক জঙ্গির পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। জানা গিয়েছে, তাদের প্রত্যেকের হাতে AK 47 ছিল। বিপুল পরিমাণ কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, এত অত্যাধুনিক মানের অস্ত্র, বিস্ফোরক তাদের জোগান দেয় কে?

আরও পড়ুন: ‘সরকার কীভাবে পারে?’  আদালতে মামলা

জানা গিয়েছে, তিন জঙ্গির নামে আগে থেকেই পোস্টার ফেলেছিল জম্মু কাশ্মীর পুলিশ। সোমবার রাতে জম্মু কাশ্মীর পুলিশের কাছে একটি ইন্টেলিজেন্স ইনপুট আসে। খবর আসে. গভীর জঙ্গলের মধ্যে কয়েকজন সশস্ত্র জঙ্গি গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। খবর আসার পরই অভিযানে নামে সিআরপিএফ, সেনাবাহিনী। তাঁদের কার্যত পথ দেখিয়ে নিয়ে যায় জম্মু কাশ্মীর পুলিশের অ্যান্টি মিলিট্যান্ট বাহিনী। ভোর রাত থেকে লাগাতর গুলিযুদ্ধ শুরু হয়।  নিরাপত্তবাহিনী এলাকা ঘিরে ফেলেছে, এটা আঁচ করা মাত্রই গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। ঘন আপেলের বনে চলে গুলির লড়াই। যার পরিচয় এখনও জানা যায়নি, তার সঙ্গে পহেলগাঁও হামলার কোনও কানেকশন রয়েছে কিনা, সেটাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।  যাদের নিকেশ করা হয়েছে, তারা একই মডিউলের কিনা, সেটাও জানা খুবই জরুরি।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন