‘পড়াশোনা করেছি। সঙ্গে খেলাও করতাম। গল্পের বইও পড়েছি।’ মাধ্যমিকে অষ্টম হয়ে খুব খুশি অবন্তিকা রায়। আনন্দে গা ভাসিয়েছে সে। অবন্তিকা ভাবতেই পারছে না এই রেজাল্ট হবে তার। আশা করেছিল ভাল ফলাফলের। তবে প্রথম থেকে দশমের মধ্যে তার স্থান হবে সেটা এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না তার।
আরও পড়ুন: “বাবা বাঙালি খাবার খেতে বেশি পছন্দ করতেন”-সন্দীপ রায়
এ দিন বঙ্গবার্তাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অবন্তিকা জানিয়েছে ভবিষ্যতে তার ইচ্ছা আছে চিকিৎসক হওয়ার। বড় ডাক্তার হয়ে দুঃস্থ মানুষের সেবা করতে চায় সে। এ প্রসঙ্গে উঠে এল আরজি কর প্রসঙ্গও। বঙ্গবার্তার সাংবাদিক তিলোত্তমরা প্রসঙ্গ তুলতেই মাধ্যমিকে অষ্টম হওয়া পড়ুয়া বলল, “চারপাশের ঘটনা নিয়ে আমি অতটা কিছুটা ভাবি না।” সঙ্গে এও জানাল পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করাই ছিল তার লক্ষ্য।
বস্তুত, লেকটাউনের ‘রামকৃষ্ণ সারদা মিশন সিস্টার নিবেদিতা গার্লস স্কুলের’ পড়ুয়া অবন্তিকা রায়। এবারের মাধ্যমিকের মেধা তালিকা প্রকাশ হতেই দেখা গেল সে অষ্টম হয়েছে। তারপরই অবন্তিকা জানায়, “সবার আশা ছিল একটা ভাল রেজাল্ট হবে। আমি আশা করিনি। আজ সকালে যখন খবর পাই, খুবই আনন্দ হয়েছে। এতটা ভাল আশা করিনি।” অবন্তিকার পছন্দের ভৌতবিজ্ঞান। এছাড়াও ভালবাসে গল্পের বই পড়তে, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে। তবে পড়ুয়া এও জানাল, “ভাল রেজাল্ট হয়েছে ঠিক আছে। তবে আনন্দে গা ভাসিয়ে দেওয়ার মতোও কিছু নেই।”