Tuesday, 14 October, 2025
14 October
HomeদেশAI: নয়া উদ্যোগ কেন্দ্রের! প্রাথমিকে এআই পাঠ আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই

AI: নয়া উদ্যোগ কেন্দ্রের! প্রাথমিকে এআই পাঠ আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই

ঠিক হয়েছে আগামী শিক্ষাবর্ষ (২০২৬-’২৭) থেকে তৃতীয় শ্রেণিতেই শুরু হয়ে যাবে এআই-এর পঠনপাঠন।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-র দৌলতে আগামী পাঁচ বছরে দেশে নতুন অন্তত ৪০ লাখ কর্মসংস্থান হতে চলেছে। শনিবার এমন দাবিই করল নীতি আয়োগ। একদিকে যখন দেশজুড়ে বিপুল এই কর্মসংস্থান তৈরির পূর্বাভাস করা হচ্ছে, সেই সময় এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে দেশের আগামীকে তৈরি করতে নয়া উদ্যোগ নিল কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক। ঠিক হয়েছে আগামী শিক্ষাবর্ষ (২০২৬-’২৭) থেকে তৃতীয় শ্রেণিতেই শুরু হয়ে যাবে এআই-এর পঠনপাঠন।

আরও পড়ুনঃ ‘গরিব খেটে খাওয়া মানুষ ভোট দিয়েছেন’, ছাব্বিশের ভোটের আগে বড় জয় পেল বামেরা

সম্প্রতি নীতি আয়োগ সিইও বি ভি আর সুহ্মমণ্যম ‘এআই অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান তৈরির রূপরেখা’ শীর্ষক এক দলিল পেশ করেছে। যেখানে দেখানো হয়েছে এআই কীভাবে কর্মক্ষেত্র, কাজ, কর্মী ও কর্মপদ্ধতিতে ব্যাপক বদল আনছে। বলা হয়েছে ভারত এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।

এআই নির্ভর ভবিষ্যতের জন্য দেশের যুবসমাজকে তৈরি করতে সাহসী ও পরিকল্পিত অ্যাকশন প্ল্যান নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যে কারণে জাতীয় এআই ট্যালেন্ট মিশন চালু করার প্রস্তাব দিয়েছে থিঙ্কট্যাঙ্ক। যাতে শুধু দেশ নয়, গোটা বিশ্বে দাপট দেখাতে পারে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।

আরও পড়ুনঃ আবার মহামারি! স্কুল বন্ধ, হাসপাতালে ভর্তি ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ

এই লক্ষ্যেই একেবারে বুনিয়াদি স্তর থেকে পড়ুয়াদের তৈরি করতে চাইছে কেন্দ্র সরকার। যে কাজ শুরু হয়ে যাবে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ড. সুকান্ত মজুমদার ফোনে বলেন, “আগামীদিনে মানবসভ্যতার সব থেকে বড় সম্পদ হতে চলেছে এআই। স্বাভাবিক নিয়মেই আমরা এই দিকে কিছুতেই পিছিয়ে পড়তে চাই না। পড়ুয়াদের মধ্যে যাতে এআই নিয়ে প্রাথমিক ধারণা তৈরি হয়ে যায়, সেই কারণেই এই উদ্যোগ নিয়ে আমরা সচেষ্ট হয়েছি।” ২০২৬-’২৭ শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে এখনও বেশ কিছুটা সময় থাকলেও এখন থেকেই কাজ শুরু করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রক।

প্রাথমিকভাবে শিক্ষকদের এআই পদ্ধতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করা হয়েছে। সংবাদসংস্থাকে কেন্দ্রীয় স্কুল শিক্ষা সচিব সঞ্জয় কুমার জানিয়েছেন, “আমাদের কাজটা খুবই কঠিন। আগামী দু’-তিন বছরের মধ্যে এই প্রযুক্তির সঙ্গে পড়ুয়া ও শিক্ষক — উভয়েই যাতে মানিয়ে নিতে পারে, তার জন্য দ্রুত কাজ করতে হচ্ছে। সব থেকে কঠিন হল দেশের প্রায় এক কোটি শিক্ষককে এই পদ্ধতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে তৈরি করা।” শুধু এআই নয়। অন্যান্য পথেও চলছে ডিজিটাইজেশনের কাজ। দেশজুড়ে স্কুলগুলিতে বেতন জমা দিতে চালু হচ্ছে ইউপিআই নির্ভর প্রযুক্তি।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন