Saturday, 13 September, 2025
13 September
বাংলা কাউন্টডাউন টাইমার
বঙ্গবার্তা
HomeকলকাতাPark Street: গিলে ফেলবে অর্ধেক মানুষ! চোখ ধাঁধানো নগরায়নের ‘ক্রিস্টমাস গলিতে’ ধস

Park Street: গিলে ফেলবে অর্ধেক মানুষ! চোখ ধাঁধানো নগরায়নের ‘ক্রিস্টমাস গলিতে’ ধস

চারপাশে নগরায়নের ছোঁয়া। আর সেই চোখ ধাঁধানো নগরায়নের মাঝে নজর কেড়েছে রাস্তার ধস।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

গত কয়েকদিন ধরেই টানা বৃষ্টি চলছে শহর কলকাতায়। শনিবার অপেক্ষাকৃত কমেছে বৃষ্টিপাত। কিন্তু এ দিন রাতে ঘটল বিপত্তি। কলকাতার অন্যতম জনবহুল রাস্তা পার্ক স্ট্রিটের অ্যালেন পার্কের কাছে নামল ধস। রাস্তার উপরে তিন ফুট চওড়া জায়গা জুড়ে প্রায় পাঁচ ফুট গভীর গর্ত তৈরি হয়। আর তা দেখে আঁতকে ওঠেন পথচলতিরা। বিষয়টি নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে ওই এলাকায় গাড়ি চলাচল নিয়ন্ত্রণ করছে পুলিশ। পরে সেখানে পৌঁছন কলকাতা পুরসভার কর্মীরাও এবং জায়গাটি ঘিরে ফেলা হয়। যদিও এর মধ্যেই ফাটল বেশ কিছুটা জায়গায় ছড়িয়ে যায় বলে সূত্রের খবর।

আরও পড়ুনঃ বাঁকুড়া মেডিক্যালে ‘ভয়ের পরিবেশ’! সরব জুনিয়র চিকিৎসকরা

জানা গিয়েছে, এই ধস নামার সময়ে সেই জায়গা দিয়ে কোনও গাড়ি যাচ্ছিল না। ফলে বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে। কেউ আহত হননি। যদিও এই গর্ত দেখে রীতিমতো আঁতকে উঠেছিলেন সেখানে উপস্থিত মানুষজন।

পুরসভা সূত্রে খবর, ওই এলাকায় মাটির নীচে দিয়ে কোনও ড্রেন গিয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করার জন্য রাতেই ওই বিভাগের ইঞ্জিনিয়ারদের ডাকা হয়েছে। বৃষ্টির কারণেই এই বিপত্তি? নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কোনও কারণ? তা এখনও নিশ্চিত ভাবে জানা যায়নি।

আরও পড়ুনঃ ফের সরব মমতা! বাংলাভাষী ভারতীয়দের হয়রানি ও বেআইনি নির্বাসনের অভিযোগে

উল্লেখ্য, সামান্য বৃষ্টিতে কখনও রাস্তা উধাও, কখনও বা উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ। বেহালা থেকে বাইপাস, কাশীপুর থেকে গড়িয়া শহরের প্রতিটা জায়গায় রাস্তার ছবি বেহাল। আর সেই নিয়ে অভিযোগ কম নয়। যে তালিকায় নব্য সংযোজন ধস। অবশ্য, এই নিয়ে কিন্তু আগেই যুক্তি দিয়েছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। সপ্তাহ খানেক আগেই তিনি বলেছিলেন, ‘রাস্তার নীচে গঙ্গার নরম মাটি থাকায় বৃষ্টি হলেই রাস্তা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।’ পাশাপাশি, তিনি আরও বলেন, ‘টানা বৃষ্টির কারণেও রাস্তার কাজ করানো সম্ভব হচ্ছে না। একটানা পাঁচদিন রোদ পেলেই শহরের সব রাস্তা সারানো যাবে।’

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন