চন্দননগরের জলভরা থেকে চণ্ডীতলার গুড়ের মিষ্টি, জনাইয়ের মনোহরাও থাকতে চলেছে নেতাদের ব্রেকফাস্ট থেকে লাঞ্চ-ডিনারে। আবার আনার ব্যবস্থা হচ্ছে প্রসিদ্ধ রাবড়ি গ্রামের সুস্বাদু রাবড়িও।দিল্লি রোড ও দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের ধারে গোটা ১৫ হোটেল, লজ ও গেস্ট হাউস ভাড়া নেওয়া হয়েছে। সম্মেলন স্থলে পৌঁছতে স্টেশন থেকে রাখা হয়েছে গাড়ির ব্যবস্থাও। সংবাদ মাধ্যমের কাছে দলের ভিতরের খবর পৌঁছনো আটকাতে সিরিয়াল নম্বর ও কোডিং-সহ খসড়া দেওয়া হচ্ছে রাজ্য সম্মেলনের প্রতিনিধিদের।
আরও পড়ুন: Malda: কুড়ি লক্ষ টাকা! সপরিবারে মেরে ফেলার হুমকি কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরীর পরিবারকে
থাকছে না পিডিএফও সর্বহারাদের দলের খরচ হচ্ছে কোটি টাকা! পনেরোটির বেশি হোটেলে প্রতিনিধিদের রাখার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে লাঞ্চ-ডিনারেও আয়োজনেও বৈচিত্র্যের সম্ভার। ছবি-সহ থাকছে প্রতিনিধিদের আইডি কার্ডও। দিল্লি রোড ও দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের ধারে গোটা ১৫ হোটেল, লজ ও গেস্ট হাউস ভাড়া নেওয়া হয়েছে। সম্মেলন স্থলে পৌঁছতে স্টেশন থেকে রাখা হয়েছে গাড়ির ব্যবস্থাও।খরচে কোনও খামতি রাখছে না সিপিএমের।সিপিএমের তরুণ প্রজন্মের বড় অংশই শুধুমাত্র ফেসবুকে ‘বিপ্লবী’।
আরও পড়ুন: Siliguri: কাঞ্চনজঙ্গা স্টেডিয়ামের পুনঃ নবীকরণ এর কাজ, খতিয়ে দেখতে মেয়র
পার্টির রোগমুক্তি হচ্ছে না। বিধানসভা ও লোকসভায় বঙ্গ সিপিএম শূন্য। দলে রক্তক্ষরণ অব্যাহত। ঘুরে দাঁড়ানোর মরিয়া চেষ্টা করছে বঙ্গ সিপিএম।গতবার তরুণ প্রজন্মকে প্রাধান্য দিয়ে রাজ্য কমিটি করে সিপিএম চমক দিলেও ভোটের ময়দানে তাতে কোনও লাভ হয়নি পার্টির।নয়া রাজ্য কমিটি কীভাবে সাজানো হয়, তা নিয়ে কৌতূহল বাম মহলে।ঘুরে দাঁড়ানোর ওষুধ খুঁজতেই মূলত আলোচনা হবে সম্মেলনে।