Tuesday, 20 May, 2025
20 May, 2025
Homeআন্তর্জাতিক নিউজPakistan: ভারতের মিসাইল থেকে বাঁচতে বাঙ্কারে লুকোন শেহবাজ়, মুনিরও?

Pakistan: ভারতের মিসাইল থেকে বাঁচতে বাঙ্কারে লুকোন শেহবাজ়, মুনিরও?

সোমবার বেলা বাড়তে বিভিন্ন সূত্র মারফত আরও বড় খবর আসে — মুনিরের আগে বাঙ্কারে সেঁধিয়েছিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ় শরিফ! এবং সূত্রের দাবি, তাঁরও আগে বাঙ্কার-বাসী হন প্রতিরক্ষামন্ত্রী খোয়াজ়া আসিফ।

গত শুক্রবার গভীর রাতে ভয়ে ‘গর্তে’ কে আগে ঢুকেছিলেন? সেনাপতি? নাকি ‘রাজা’ নিজেই! সূত্রের দাবি, ভারতের মিসাইল থেকে বাঁচতে বাঙ্কারে আশ্রয় নিয়েছিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির।

কিন্তু সোমবার বেলা বাড়তে বিভিন্ন সূত্র মারফত আরও বড় খবর আসে — মুনিরের আগে বাঙ্কারে সেঁধিয়েছিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ় শরিফ! এবং সূত্রের দাবি, তাঁরও আগে বাঙ্কার-বাসী হন প্রতিরক্ষামন্ত্রী খোয়াজ়া আসিফ।

আরও পড়ুন: চাঞ্চল্যকর ঘটনা জানতেও পারল না কেউ! পিস্তল-কার্তুজ নিয়ে একজন দিঘা-মন্দারমণি ঘুরে বেড়াল

‘অপারেশন সিঁদুর’-এর প্রবল অভিঘাত তখন আছড়ে পড়ছে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে। গত ৯ মে গভীর রাতে (ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১০ মে) ভারতের মিসাইলে প্রথমে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় পাকিস্তানের রাজধানী থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে চাকলালায় নুর খান এয়ারবেস।

এটি পাক বিমানবাহিনীর এয়ার মোবিলিটি কম্যান্ডের হেডকোয়ার্টার্স ও সবথেকে বড় রিফুয়েলিং সেন্টার তো বটেই, চাকলালার খুব কাছেই রয়েছে বেনজ়ির ভুট্টো আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট এবং আরও তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে পাক স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানস ডিভিশন, যাদের মূল দায়িত্ব দেশের পরমাণু অস্ত্রভাণ্ডারের দেখভাল করা এবং তাকে সুরক্ষিত রাখা।

সূত্রের খবর, এতেই কাঁপুনি ধরে যায় ইসলামাবাদের। সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শরিফকে গাড়ি করে নিয়ে চলে যাওয়া হয় রাওয়ালপিন্ডির জেনারেল হেডকোয়ার্টার্সে। প্রায় সাড়ে ১৩ কিলোমিটারের এই দূরত্ব পার করে ওই অবস্থায় শেহবাজ়কে সরিয়ে আনা হয়েছিল বেশ খানিকটা ঝুঁকি নিয়েই। তার আগেই সেখানে পৌঁছে যান খোয়াজ়া।

সূত্রের দাবি, ৭৫ বছর বয়সি পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রীই প্রথম বাঙ্কারে ঢোকেন। সেই সময়ে মুনিরের সঙ্গে ছোট আলোচনা সারছিলেন শেহবাজ়। এর পরে ৭৩ বছরের প্রধানমন্ত্রী বাঙ্কারে যান। সবশেষে সিকিউরিটি প্রোটোকল মেনে বাঙ্কারে ঢোকেন মুনির।

আরও পড়ুন: পুজোর নামে ভাগ্নিকে বাড়িতে ডেকে ধর্ষণ! গ্রেপ্তার মামা

যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সেনাপ্রধান নিজেই বাঙ্কারে গিয়ে লুকিয়েছেন — এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পরেই শুরু হয়ে যায় আলোচনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হতে থাকেন পাক সেনাপ্রধান। যদিও ওই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষা করা সেনাপ্রধানের দায়িত্ব বলে দাবি করেছেন অনেকে। সেখানে তিন জনকে ঘণ্টাচারেক রাখা হয়েছিল বলে সূত্রের খবর।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন