Friday, 8 August, 2025
8 August, 25
HomeকলকাতাRG Kar Case: অনুশোচনার ছাপ নেই, অসভ্য আচরণ; ফের বিপাকে সঞ্জয়

RG Kar Case: অনুশোচনার ছাপ নেই, অসভ্য আচরণ; ফের বিপাকে সঞ্জয়

তাঁর মজুরি তোলা বন্ধ করে দিতে পারেন বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন ওই আধিকারিক।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

আরজি কর হাসপাতালে গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত সিভিক ভলান্টিয়ার  সঞ্জয় রায় ফের বিপাকে। সংশোধনাগারে অসভ্য আচরণ ও কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের মতে, পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সংশোধনাগার বিধিমতে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া ছাড়া আর উপায় থাকবে না।

সাজা ঘোষণার পর থেকে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে রয়েছেন সঞ্জয় রায়। সংশোধনাগারের এক আধিকারিক জানান, “সাত মাসের বেশি সময় হয়ে গেলেও, তাঁর মধ্যে বিন্দুমাত্র অনুশোচনার ছাপ নেই। বরং দিন যত গড়াচ্ছে, ততই সহবন্দি ও কর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার এবং কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য বেড়েই চলেছে।”

আরও পড়ুনঃ ৩০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ! রান্নার গ্যাসে বিরাট ভর্তুকির ঘোষণা করতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার

প্রথমদিকে সংশোধনাগারের বাগান দেখভালের কাজে নিযুক্ত করা হয়েছিল সঞ্জয়কে। নিয়ম অনুযায়ী, নতুন বন্দিকে প্রাথমিকভাবে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হয়, পরে স্থায়ী কাজের অনুমতি মেলে। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকের কথায়, “শুরুতে সব ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু পরে তিনি কাজকর্ম এড়াতে শুরু করেন। কর্মী ও আধিকারিকদের সঙ্গেও অশালীন ব্যবহার শুরু করেন।”

এই পরিস্থিতিতে সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষ তাঁর মজুরি তোলা বন্ধ করে দিতে পারেন বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন ওই আধিকারিক। “যদি শাস্তি দেওয়া হয়, তবে তাঁর দৈনিক শ্রমের বিনিময়ে প্রাপ্য অর্থ জমা থাকলেও, তা আর তুলতে পারবেন না বা ব্যবহার করতে পারবেন না।” তবে সঞ্জয় রায়ের আইনজীবীর বক্তব্য, বিষয়টি তিনি জানেন না। কারাগারে তাঁর আচরণ সম্পর্কে কিছু বলার অবস্থানে তিনি নেই।

আরও পড়ুনঃ ‘সিবিআইয়ের মেরুদণ্ড নেই’; খোঁচা দিলেন তিলোত্তমার বাবা-মা 

আরজি কর কাণ্ডে সাজা ঘোষণার পর থেকে এখনও পর্যন্ত সঞ্জয় রায় কোনও অনুশোচনা দেখাননি। বরং সম্প্রতি তিনি কলকাতা হাইকোর্টে বেকসুর খালাস চেয়ে মামলা দায়ের করেছিলেন। সঞ্জয়ের মূল দাবি, তিনি নির্দোষ এবং তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। জেল কর্তৃপক্ষের তরফে জানান হয়েছিল, জেলজীবনে অভ্যস্ত হতে শুরু করেছেন আরজি করের ধর্ষক-খুনি। সেভাবে কারও সঙ্গে কথা না বললেও মোটামুটি শান্ত আচরণই ছিল তাঁর। যদিও শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্যবহারে পরিবর্তন এসেছে সঞ্জয় রায়ের।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন