১৯৫৬ সালের সেই দিন যখন তারকেশ্বর জংশন থেকে শেষবারের মতো মগরা গামী ট্রেন ছেড়ে যায়। আর তারপরেই তারকেশ্বর হারায় তার জংশনের তকমা। মধ্যবর্তী গোপীনগর, দশঘড়া জং, কানানদী, ধনিয়াখালি, রুদ্রাণী, মাজিনান, ভাস্তাড়া, মেলকি, গোয়াই আমড়া , দ্বারবাসিনী ,মহানাদ, হালসাই , সুলতানগাছা স্টেশন গুলিতে নেমে আসে শ্মশানের নিস্তব্ধতা।
আরও পড়ুন: পাখির চোখ ২৬, মেহনতি মানুষে মাঠ ভরাতে চায় সিপিএম, সেলিম-সহ বক্তা ছ’জন, তালিকায় নেই মিনাক্ষী
বর্তমানে তারকেশ্বরের যে বিপিআর রোড সেটাই ছিল এক সময় রেলপথ। আর এই রেলপথ বন্ধ হওয়ার সাথে সাথেই বন্ধ হয়ে যায় দশঘড়া জংশন থেকে জামালপুর গঞ্জ রেল পথও। দশঘড়া জং ও জামালপুর গঞ্জের মধ্যবর্তী স্টেশন গুলি ছিল শ্রী কৃষ্ণপুর, চকদিঘী ও শুড়েকালনা।
আরও পড়ুন: সর্বার্থ সিদ্ধি যোগের প্রভাবে অর্থলাভ ৪ রাশির, আর্থিক দিক থেকে মালামাল
এই রেল পথে সেই সময় তারকেশ্বর থেকে সাতটি ট্রেন চলত। যার মধ্যে চারটি যেত জামালপুর গঞ্জে, একটি ত্রিবেণী ও দুটি মগরা। এছাড়াও ধনিয়াখালি থেকে একটি ট্রেন সকালে ছেড়ে ত্রিবেণী যেত। জামালপুরগঞ্জ থেকে আসা ট্রেন গুলিকে দশঘড়া জংশনে ত্রিবেণী বা মগড়া থেকে আসা তারকেশ্বর গামী ট্রেনের সাথে যুক্ত করে তারকেশ্বরের উদ্দেশ্যে ছাড়া হতো।