পাল সাম্রাজ্যের পতনের পর সামন্ত সেনের হাত ধরে একাদশ ও দ্বাদশ শতকে বাংলায় শুরু হয় সেন সাম্রাজ্য। গড়িয়ার বোড়াল অঞ্চলে একটি দীঘি থেকে উদ্ধার হওয়া পাল ও সেন যুগের বেশ কিছু স্থাপত্য, ভাস্কর্য এই দাবি রাখে।
আরও পড়ুন: Man Cut His Private Parts: মন্দিরে উঠল ‘হর হর শম্ভু’ রব, নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে অর্পণ শিবকে
কথিত আছে সতীর বাম করতালু এই অঞ্চলে পড়েছিল। পরবর্তীতে সেন বংশের এক প্রতিনিধি এই দিঘির পাশে একটি মন্দির নির্মাণ করেন যা বর্তমানে অন্যতম শক্তিপীঠ ত্রিপুরসুন্দরী মন্দির নামে পরিচিত। ঐতিহাসিক এই শক্তিপীঠকে নব কলেবরে সাজিয়ে আগামী ২৯শে জানুয়ারি লৌকিক ও তন্ত্রসাধনার আঙ্গিকে নবরূপে সজ্জিত গর্ভগৃহ এবং নবনির্মিত ৫০০০ বর্গফুটের বাতানুকুল শ্রদ্ধাঞ্জলি ভবনের উদ্বোধন করবেন বিদ্যুৎ, আবাসন, ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী শ্রী অরূপ বিশ্বাস।
আরও পড়ুন: Kolkata Science and Technology Fair: সন্তোষজয়ী বাংলা ফুটবল দলকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় সংবর্ধনা
থাকবেন অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। দূরবর্তী স্থান থেকে আগত দর্শনার্থীদের বিশ্রামের জন্য এই ভবনে থাকছে বাতানুকুল দুই শয্যা বিশিষ্ট দুইটি ঘর। এছাড়াও বিবাহ, অন্নপ্রাশন, উপনয়ন ও পারলৌকিক ক্রিয়াদির জন্য সুব্যবস্থা করা হয়েছে। ক্রমে ত্রিপুরসুন্দরী মন্দির বাংলার এক অন্যতম দর্শনীয় শক্তিপীঠ হিসাবে পরিচিত হতে চলেছে।