Thursday, 1 May, 2025
1 May, 2025
Homeদক্ষিণবঙ্গBankura: কে দখল করবে শ্মশান! মরেও নেই শান্তি

Bankura: কে দখল করবে শ্মশান! মরেও নেই শান্তি

দুই গ্রামের মাঝে থাকা শ্মশান দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের চেহারা নিল বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের ব্লকের কাটোরা ও লালবাঁধ এলাকায়। দু’টি গ্রামের মধ্যে থাকা ওই শ্মশান দখলের সময় স্থানীয় তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি বোমাবাজি করেন বলে অভিযোগ। পাল্টা স্থানীয়দের মারে গুরুতর জখম হয়েছেন তৃণমূলের ওই অঞ্চল সভাপতি। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে প্রথমে খণ্ডঘোষে এবং পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: North Bengal: কর্তব্যরত নার্সকে অপমান; প্রতিবাদ ও অন্যান্য নার্সদের

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাঁকুড়ার পাত্রসায়ের ব্লকের বেলুট রসুলপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাটোরা ও লালবাঁধ গ্রামের মাঝে একটি শ্মশান রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এই শ্মশান ব্যবহার করে আসছেন স্থানীয় দুই গ্রামের মানুষেরা। অভিযোগ, বেলুট রসুলপুর এলাকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি তাপস বারি বেশ কিছু লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে শ্মশানের সেই জায়গা দখল করার চেষ্টা করে। স্থানীয়দের অভিযোগ লালবাঁধ গ্রামের বেশ কয়েকজন বাসিন্দাকে সঙ্গে নিয়ে গতকাল ওই তৃণমূল নেতা কাটোরা গ্রামে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে মারধর করেন।

আজ সকালে ফের সেই জায়গার দখলদারি নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। অভিযোগ, ওই তৃণমূল নেতা বোমাবাজি করে জোর করে জায়গাটি দখল করার চেষ্টা করে। সেই সময় কাটোরা গ্রামের মানুষ রুখে দাঁড়ায়। দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হলে গুরুতর জখম হন তৃণমূলের স্থানীয় অঞ্চল সভাপতি তাপস বারি। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে খন্ডঘোষ হাসপাতালে ও পরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়।

আরও পড়ুন: Gosaba: আনন্দ বদলে গেল কান্নায়!

এই সংঘর্ষের যাবতীয় দায় ওই তৃণমূল নেতার বলে দাবি করেন কাটোরা গ্রামের মানুষ। অন্যদিকে আহত তৃণমূল নেতা তাপস বারির বলেন, “ওই জমিটি যাদের, সেই চাষিরাই জায়গাটি দখল করতে গিয়েছিল। তাঁদের ডাকেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। আমি শুধু বাধা দেওয়া গ্রামবাসীদের বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম। তার জেরেই সশস্ত্র আক্রমণ হয়েছে।”

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন