Saturday, 13 September, 2025
13 September
বাংলা কাউন্টডাউন টাইমার
বঙ্গবার্তা
HomeদেশHusband with Lover: সম্পর্কের পথে কাঁটা স্বামী! বিয়ের পরও ছিল সম্পর্ক; ভয়ঙ্কর...

Husband with Lover: সম্পর্কের পথে কাঁটা স্বামী! বিয়ের পরও ছিল সম্পর্ক; ভয়ঙ্কর পরিণতি

১২ বছর আগে সুনীল যাদবের সঙ্গে বিয়ে হয় সাক্ষীর। তাঁদের দুই সন্তানও ছিল।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

ভালবাসেন একজনকে, বিয়ে করেছেন আরেকজনকে। প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ের পরও ছিল সম্পর্ক। তবে এই সম্পর্কেই কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল  স্বামী। তাই স্বামীকে সরাতেই প্রেমিকের সঙ্গে ভয়ঙ্কর ফন্দি আটল যুবতী। সোনম রঘুবংশী, মুসকানের কাণ্ড থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই স্বামীকে খুন করার প্ল্যান করল যুবতী। এবং তার পরিণতিও হল ভয়ঙ্কর।

আরও পড়ুনঃ শুক্লা তৃতীয়ায় পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্র, অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়িয়ে চলুন

গত ২৪ জুলাই এক মহিলা থানায় অভিযোগ জানান। তিনি অভিযোগ করেন, দুই মাস আগে তাঁর ছেলের মৃত্য়ু হয়েছে। এর পিছনে পুত্রবধূর হাত রয়েছে। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়। এরপরে পুলিশের হাতে যে তথ্য উঠে আসে, তা হাড়হিম করার মতো।

১২ বছর আগে সুনীল যাদবের সঙ্গে বিয়ে হয় সাক্ষীর। তাঁদের দুই সন্তানও ছিল। তবে সাক্ষীর যজবেন্দ্র নামক এক যুবকের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে তাঁদের সম্পর্ক ছিল। তবে সম্পর্কে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল স্বামী। তাঁকে খুন করার জন্য দীর্ঘদিন ধরেই পরিকল্পনা করছিল।

আরও পড়ুনঃ হারাচ্ছে বিশ্বাস! পরকীয়ায় সবথেকে এগিয়ে এই শহর

ফিরোজাবাদের টুন্ডলার বাসিন্দা সাক্ষী তাঁর প্রেমিকের পরামর্শে গত ১২ মে দইয়ের মধ্যে বিষ মিশিয়ে স্বামীকে খেতে দেয়। বিষ মেশানো ওই দই খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন সুনীল। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই যাত্রায় বেঁচে যান সুনীল। তবে শেষরক্ষা হয়নি। ২ দিন বাদেই সাক্ষী আবার বিষ মিশিয়ে খাবার খাওয়ান।  এবার আর বাঁচতে পারেননি সুনীল। ১৪ মে তাঁর মৃত্যু হয়। তখনও পরিবার বুঝতে পারেনি যে সুনীলের স্ত্রীই যাবতীয় কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। তাই কোনও তদন্ত ছাড়াই স্বাভাবিক নিয়মে শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।

সম্প্রতিই পুত্রবধূর আচরণে সন্দেহ হওয়ার পরই সুনীলের মা পুলিশে অভিযোগ জানান। তদন্তে নেমে বেশ বেগ পেতে হয় পুলিশকে। শেষ পর্যন্ত সুনীলের জামা, বেডশিট ও সাক্ষীর ফোন কল রেকর্ডের উপরে ভিত্তি করেই  তদন্ত করে এবং সাক্ষী ও তাঁর প্রেমিককে গ্রেফতার করে। জেরায় দুইজন অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছে।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন