কুশল দাশগুপ্ত, শিলিগুড়ি:
মানুষের ভোটে, জিতে এসেছি তাই দায়িত্ব আমার, মানুষের সমস্যা বুঝতে পেরে তার সমাধান করার। এমনটাই জানালেন ব্যারাকপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শ্রীপর্ণা রায়। তিনি জানালেন মানুষের দুঃখ কষ্ট বুঝতে গেলে, সময় বের করে আমাকে ওয়ার্ডে ঘুরতেই হবে।
আরও পড়ুন: প্রথমে মৃত, পরে দেখা গেল জীবিত, চাঞ্চল্য জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে
এক এক বয়সে মানুষ থাকেন, একেকজনের একেক ধরনের সমস্যা। যতটা পারি চেষ্টা করছি, সমাধান গুলো বুঝে তার সমাধান করার জন্য। সবার কাছে পৌঁছতে চেষ্টা করছি, জানালেন কাউন্সিলর নিজেই। সবার আর্থিক পরিস্থিতি এক রকমের হয় না, সবার চাহিদা আলাদা আলাদা। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের কথা ভেবেই তার প্রকল্পের ডালি খুলে দিয়েছেন। এখন আমাদের দেখতে হবে সবাই সব প্রকল্পের সুযোগ এবং সুবিধা গুলি পাচ্ছেন কিনা? যদি না পেয়ে থাকেন তবে কেনইবা পাচ্ছেন না? আমি আমার কর্মীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছি যাদের যাদের সমস্যা আছে, তাদের আবেদনপত্র নথিভুক্ত করতে সাহায্য করার। লড়াকু কাউন্সিলর হিসেবে সবাই চেনেন তাকে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এখন তো সৈনিক তিনি। ভয় পান না কোনো কিছুকেই, আমি বিশ্বাস করি সৎ ভাবে চললে, এবং মানুষের জন্য লড়াই করলে ভয় পেতে হয় না।
আরও পড়ুন: ফুরফুরা শরীফে তৃতীয়বার পা ফেলতে চলেছেন ঘাসফুল শিবিরের সুপ্রিমো
আমি তিন বছর ধরে মানুষের জন্য কাজ করে আসছি, বাধা-বিপত্তি তো থাকবেই। এগুলো পার করেই মানুষের জন্য কাজ করে যেতে হবে। ওয়ার্ডে বয়স্কদের কথা চিন্তা করে অনেক কিছু ভাবনা মাথায় আছে আমার, জানালেন শ্রীপর্ণা রায়। যাদের অবস্থা ভালো নেই, তাদের সন্তানদের যাতে পড়াশোনা করতে কোন ধরনের অসুবিধা না হয় এটাও দেখছি আমি। চেষ্টা করে যাচ্ছি, আমার মাথার উপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশীর্বাদ আছে। জয়ী আমি হবই , জানিয়ে দিলেন শ্রীপর্ণা রায়।