যাদবপুরে তৃতীয় বর্ষের ছাত্রীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য। দানা বাঁধছে রহস্য। সূত্রের খবর, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ নম্বর গেট দিয়ে ঢোকার মুখেই ইউনিয়ন রুম সংলগ্ন এলাকায় যে ঝিল রয়েছে সেখানেই পড়ে গিয়েছিলেন ইংরাজি বিভাগের ওই ছাত্রী। অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি। চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে দেন। ইতিমধ্য়েই ঘটনাস্থলে গিয়েছে যাদবপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। রাতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ক্যাম্পাস চত্বরে।
রাত ৯ টায় এই ঘটনা ঘটে বলে সূত্রের খবর। এদিনই চার নম্বর গেট সংলগ্ন এলাকায় একটি ছাত্র সংগঠনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলছিল। ফলে সন্ধ্যার পর ভালই ভিড় ছিল ওই এলাকায়। সূত্রের খবর, এরইমধ্যে ওই ছাত্রী বাথরুম করতে গিয়েছিলেন ইউনিয়ন রুমের কাছে। তখনই ঘটে যায় দুর্ঘটনা। পড়ে যান ঝিলে। ৫ থেকে ৭ মিনিট পড়ে বন্ধুরা দেখতে পান। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুনঃ ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশঙ্কা! অরুণাচল প্রদেশের হিমবাহ গলন
জল থেকে তুলে এনে প্রাথমিকভাবে জল বের করানোর চেষ্টা হয়। তারপর দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় কেপিসি মেডিকেল কলেজে। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করে দেন। ইতিমধ্য়েই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপচার্যও কেপিসি হাসপাতালে পৌঁছে গিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় ফের একবার প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে ক্য়াম্পাসের নিরাপত্তা নিয়েও।