নতুন সম্পর্ক, বিয়ে, মধুচন্দ্রিমা যেন রোমাঞ্চের হাতছানি। বন্ধ ঘরে দু’টি মানুষ একে অপরকে নতুনভাবে আবিষ্কার করা। তবে অনেকেই বলেন, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই নাকি সম্পর্কে কমতে থাকে রোমাঞ্চ। হারায় উষ্ণতা। জানেন কী কয়েকটি কথা মাথায় রাখলে সম্পর্কে শীতলতা আসবে না কখনই। বরং প্রতিটি রাতই হবে যেন মধুচন্দ্রিমার!
আরও পড়ুনঃ Relationship: নাপসন্দ স্বামীর! পাশ থেকে সরে যাবেন না
* একে অপরের মধ্যে দূরত্ব আসতে দেবেন না। তা সে যৌনতা হোক কিংবা জীবনের যেকোনও ক্ষেত্র। তাই সুযোগ পেলেই বিয়ের পর প্রথম রাত নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করুন। ঠিক কেমন ছিল মধুচন্দ্রিমার রাতগুলি, সে বিষয়েও কথাবার্তা বলুন। তাতে সম্পর্কের উষ্ণতা বজায় থাকবে আজীবন।
* জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ব্যস্ততা থাকবেই। তা সত্ত্বেও জীবনসঙ্গীকে জড়িয়ে ধরতে কিংবা চুম্বন করতে ভুলবেন না। সবসময় যৌনতায় মেতে উঠতে না পারলেও দিনে কমপক্ষে একবার তাঁকে ভালোবেসে জড়িয়ে ধরুন।
* যৌন বিশেষজ্ঞদের মতে, একসময় চেনা শরীরে আর সেভাবে রোমাঞ্চ জাগে না। সেক্ষেত্রে বিকল্প পন্থায় অন্য কোনও কৌশল ব্যবহার করতে পারেন। তবে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে তা যেন দু’জনের সম্মতিতেই হয়।
* রোজ রোজ একই বিছানাও যৌনতার জন্য ক্লান্তিকর হয়ে উঠতে পারে। তাই প্রয়োজনে জায়গা বদল করতে পারেন। বিকল্প হিসাবে শোওয়ার ঘরের পরিবর্তে অন্য কোনও ঘরে শরীরী খেলায় মাততে পারেন।
আরও পড়ুনঃ Grooming: পুরুষদের গ্রুমিং বিপ্লব!পুরুষের সাজসজ্জা এখন শুধু ‘শখ’ নয়, এক ‘প্রয়োজন’
* ধরুন রাতে দু’জনেই শুয়ে পড়লেন। তারপর মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত আপনি। অবশেষে ইচ্ছা হলে সঙ্গী বা সঙ্গীনির কাছে এগিয়ে গেলেন। ভুলেও এটি অভ্যাসে পরিণত করবেন না। পরিবর্তে বন্ধ ঘরে একে অপরকে গুরুত্ব দিন। কথা বলুন। তাতেই সম্পর্কে উষ্ণতা বজায় থাকবে আজীবন।
* প্রতিদিন নিয়ম মেনে যে যৌনতায় মেতে উঠতে হবে, তা কিন্তু নয়। তাতে বরং একঘেয়েমি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তার চেয়ে যেদিন যৌনতায় মাতবেন, সেদিন আপনার সঙ্গী কিংবা সঙ্গিনী কতটা যৌনতা উপভোগ করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখুন। তাতেই সম্পর্কের উষ্ণতা দীর্ঘস্থায়ী হবে।





