কুশল দাসগুপ্ত, শিলিগুড়ি:
সবকিছু আছে তার, অর্থ ঐশ্বর্য সব। তবুও মাটির সাথে মিশে থাকতে চাই আমি জানালেন সায়ন্তন চক্রবর্তী। নিজে লায়েন্স ক্লাবের সাথে জড়িত, সারা বছরই যুক্ত থাকেন বিভিন্ন সামাজিক কাজকর্মের সাথে, সময় পেলেই চলে যান খেলার মাঠে। আয়োজক হিসেবে যে তিনি এখন প্রতিষ্ঠিত। আমি যেমন সামাজিক কাজও করতে চাই, তেমনি চাই আমার প্রানের শহর শিলিগুড়িতে বড় বড় প্রতিযোগিতা হোক।
আরও পড়ুন: Earthquake in Five Country: মৃত অন্তত ৫৩, ক্ষতিগ্রস্ত ৮ লক্ষ
সে ক্রিকেট হোক অথবা ফুটবল সব খেলায় মাঠে থাকবেন ই তিনি। জানালেন এমনতো না শিলিগুড়িতে আগে বড় প্রতিযোগিতা হয়নি, তাহলে এখন কেন হবে না? শিলিগুড়ি উপহার দিয়েছে বড় বড় খেলোয়ারদের। যারা বিশ্বের বাজারে ভারতের সুনাম এনেছে। শিলিগুড়ির মানুষ খেলা দেখতে এবং খেলতে ভালোবাসে, আমি চাই সেই ভালোবাসাটা আসুক মাঠে বসেই, জানালেন সায়ন্তন চক্রবর্তী। তার কথায় খেলাধুলো একটা আলাদা পরিচিতি আছে। খেলোয়ারদের আলাদা সম্মান আছে। শিলিগুড়ির মানুষ খেলোয়াড়দের সম্মান করে, এবং মাঠে গিয়ে খেলা দেখতে ভালোবাসে। আমাদের কাছে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম আছে, কিন্তু আমাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ করবার পরিকাঠামো এখনো তৈরি হয়নি। আমরা বারে বারে আবেদন করে যাচ্ছি, কিন্তু কিছু হয় নি, তবে আমি চেষ্টা করে যাবো।
আরও পড়ুন: Purulia: মিলন উৎসব গড় পঞ্চকোটে
একদিন এই শিলিগুড়িতে বড় প্রতিযোগিতা হবেই, জানালেন ডা সায়ন্তন চক্রবর্তী। তিনি আরো জানালেন আমার একটা স্বপ্ন আছে শিলিগুড়িতে একটা বড় প্রতিযোগিতা হচ্ছে আর তার অন্যতম প্রধান আয়োজক আমি।