তিলোত্তমার পরিবারের এবং বন্ধুবান্ধবদের সন্দেহ যাবতীয় প্রমান লোপাটের কাজ করে থাকতে পারে বর্ধমানের ফরেনসিক বিভাগের এক ডাক্তার! সাগর দত্ত থেকে এমবিবিএস করার সময় সে বিরূপাক্ষ বিশ্বাসের নাকি রুমমেট ছিল! তারপর আরজি কর থেকে এমডি! সেখান থেকে এখন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক এস আর! অভিশপ্ত সেই রাতে আরজি করে ছিল বলেই শোনা যাচ্ছে। আবার সকাল থেকে ক্রাইম সিনেও ভীষণভাবে তৎপর ছিল বলেই অভিযোগ! ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ, ফলে সন্দেহ সেখানেই। বর্ধমানের ডাক্তার আরজি করে কি করছিলো।
আরও পড়ুন: জ্বলছে মেগিটার, প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা
সন্দীপ ঘোষের নাম করে পড়ুয়াদের হুমকি থেকে শুরু করে তার অনেক অনেক কীর্তিকলাপের্ কাহিনীও নাকি ডাক্তারদের মহলে শোনা যায়! বিবেক ভক্ত! তিলোত্তমার সঙ্গেও বন্ধুত্ব ছিল!
আরজি করের বিভিন্ন মহলে শোনা যায় সেদিন রাতে সেখানে ছিল এই বিবেক গুপ্ত। যদিও পুলিশকে সে বলেছিলো বর্ধমান ফিরে যাচ্ছিলো কিন্তু খবর পেয়ে মাঝপথ থেকে ফিরে আসে। মাঝপথে কে খবর দিলো? খবর পেয়েই চলে এলো এবং সোজা ক্রাইম সিনে পৌঁছে গেলো! আবার ঘটনার পর দমদমের আইএলএস হাসপাতালে গিয়ে ল্যাপটপ নিয়ে সে কি করছিলো তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। আইএলএস হাসপাতালে তার চিকিৎসক দিদি নাকি কর্মরত। সেখানে গিয়ে ল্যাপটপ নিয়ে কি করছিলো বিবেক ভক্ত সেই প্রশ্নও উঠছে। পাশাপাশি ঘটনার পর থেকেই বিবেক ভক্তর যাবতীয় সমাজমাধ্যম প্রোফাইল বন্ধ।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার হর্ষণা যোগে স্বাতী নক্ষত্র, উন্নতির গ্রাফ আকাশ ছোঁবে কাদের?
তিলোত্তমার মা-বাবা এই বিবেক ভক্তকে নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। কিন্তু সিবিআই এই বিষয়ে কর্ণপাত করেনি বলে জানিয়েছেন তিলোত্তমার মা-বাবা। এমনকি তাকে জেরা করার প্রয়োজন বোধও করেনি। রহস্য এখানেই। কে এই বিবেক ভক্ত? কেন তাকে আটক করে জেরা হলোনা। একজন বহিরাগত কেন সেদিন রাতে আরজি করে ছিল? কেন ক্রাইম সিনে? যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর তিলোত্তমার পরিবারের কাছে আজও অজানা।