Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
HomeদেশISRO: ISRO-র নতুন চমক ২০২৫-এর শুরুতেই

ISRO: ISRO-র নতুন চমক ২০২৫-এর শুরুতেই

নতুন বছরে নয়া চমক ISRO-র

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

নতুন বছরে ফের চমক দেখাতে প্রস্তুত ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা তথা ইসরো । এই প্রসঙ্গে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, এবার ইসরো বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্যাটেলাইট লঞ্চ করতে চলেছে। যেটি আগামী মার্চ মাসে লঞ্চ হতে পারে। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন যে, এই স্যাটেলাইটটি ইসরো এবং আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা নাসা যৌথভাবে তৈরি করেছে। যেটির দাম ১২,৫০৫ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন: Bangladesh: বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে মুক্তি

এমতাবস্থায়, এই স্যাটেলাইটটি এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল উপগ্রহ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই স্যাটেলাইটটি প্রতি ১২ দিনে পৃথিবীর ভূমির প্রতিটি অংশ স্ক্যান করবে। এর পাশাপাশি এই স্যাটেলাইট বিশ্বজুড়ে বাস্তুতন্ত্র এবং পরিবর্তিত জলবায়ুর গভীরভাবে নিরীক্ষণ করবে। অর্থাৎ এর সাহায্যে পৃথিবীতে হতে চলা প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেকাংশে আগে থেকেই অনুমান করা যাবে।

এদিকে, এই স্যাটেলাইটের নাম দেওয়া হয়েছে NASA ISRO Synthetic Aperture Radar বা NISAR। এর ওজন ২,৬০০ কেজি। নাসা এবং ইসরো ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে NISAR মিশনে সহযোগিতা এবং লঞ্চ করার জন্য একটি অংশীদারিত্বে প্রবেশ করে। এই মিশনটি ২০২৪ সালে লঞ্চ করার “টার্গেট” ছিল। কিন্তু, করোনার মতো ভয়াবহ মহামারীর কারণে তা বিলম্বিত হয়।

আরও পড়ুন: Siliguri: মা ও ছেলের এ কী হল!

নাসা এই মিশনে একটি L-ব্যান্ড সিন্থেটিক অ্যাপারচার রাডার, সায়েন্টিফিক ডেটার জন্য একটি হাই রেট কমিউনিকেশন সাবসিস্টেম, একটি GPS রিসিভার, একটি সলিড-স্টেট রেকর্ডার এবং একটি পেলোড ডেটা সাবসিস্টেম প্রদান করছে। একইভাবে, ইসরো এই মিশনের জন্য মহাকাশযান, S-ব্যান্ড রাডার, লঞ্চ ভেহিক্যাল এবং এই সম্পর্কিত লঞ্চ পরিষেবা সরবরাহ করছে।

এই স্যাটেলাইটটির খরচ অনুমান করা হয়েছে ১.৫ বিলিয়ন ডলার। এটি ৫ থেকে ১০ মিটার রেজোলিউশনে মাসে দু’বারের বেশি উন্নত রাডার ইমেজিং ব্যবহার করে পৃথিবীর ভূমি এবং বরফের ম্যাপ করবে। এটি পৃথিবীর পৃষ্ঠ, সমুদ্র এবং বরফের ম্যাপ তৈরি করবে এবং ক্ষুদ্রতম কার্যকলাপকেও ক্যাপচার করবে। বিজ্ঞানীদের দাবি, এর মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের নিচে ঘটতে থাকা কার্যকলাপ সম্পর্কেও ধারণা লাভ করা যাবে

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন