সাধারণ ম্যাচের টিকিট বিক্রি হচ্ছিল ১০০ টাকায়। তা-ও সব ম্যাচে মাঠ ভরছিল এমন নয়। মহিলাদের বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে সেই টিকিট নিয়েই শুরু হয়েছে কাড়াকাড়ি। এতটাই খারাপ অবস্থা যে ৩৬ ঘণ্টা লাইন দিয়েও কেউ কেউ টিকিট পাচ্ছেন না। ১৫০ টাকার টিকিটের দাম পৌঁছে গিয়েছে ১.৩০ লক্ষ টাকায়। বোর্ডের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন সমর্থকেরা।
আরও পড়ুনঃ হাতে গোনা কয়েকদিন পরই রাস পূর্ণিমা; কিন্তু কবে রাস উৎসব?
বৃহস্পতিবার ভারত ফাইনালে ওঠার পর থেকেই টিকিট নিয়ে আগ্রহ শুরু হয়। অফলাইন টিকিটের আশায় প্রচুর সমর্থক ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে চলে আসেন। অনেকেই ৩৬-৪০ ঘণ্টা লাইন দিয়েছেন। কিন্তু টিকিট ছাড়া হয়নি। টিকিট আদৌ বিক্রি করা হবে কি না সেটাও জানানো হয়নি।
ফাইনালের জন্য যে দিন অনলাইন টিকিট ছাড়া হয়েছিল, সে দিনই অনেক টিকিট বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ভারত ফাইনালে ওঠার পর অনলাইনে টিকিট কাটা নিয়েও উন্মাদনা শুরু হয়। ফাইনালের ২৪ ঘণ্টা আগেও টিকিট বিক্রি শুরু হয়নি। শনিবার বিক্রি শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে টিকিট নিঃশেষ হয়ে যায়।
আরও পড়ুনঃ তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ, হালকা বৃষ্টি; এ বার কি ঠান্ডার আমেজ
কিছু কিছু ওয়েবসাইটে বিক্রিত টিকিট আবার বিক্রি করা হচ্ছে। সেখানেই ১৫০ টাকার টিকিটের দাম পৌঁছেছে ১.৩০ লক্ষ টাকায়। ভিআইপি বি এলওয়ান বিভাগের একটি টিকিটের দাম দেখাচ্ছে ১,৩৬,১৮৭ টাকা।
টিকিট না পেয়ে বোর্ডের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন অনেক সমর্থক। তাদের দাবি, ভারত ফাইনালে না উঠলে যে মাঠ ভরবে না এটা অনেক আগে থেকেই জানা উচিত ছিল আইসিসি-র। ভারত ফাইনালে ওঠার পর কেন অফলাইনে টিকিট ছাড়া হল না। উল্লেখ্য, ২০২৩ বিশ্বকাপের সময়েও টিকিট নিয়ে কালোবাজারি দেখা গিয়েছিল। সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে বোর্ডের সমালোচনা করেছেন অনেকেই।





