Saturday, 13 September, 2025
13 September
বাংলা কাউন্টডাউন টাইমার
বঙ্গবার্তা
Homeউত্তরবঙ্গSiliguri: গরিব মেয়েদের ‘টার্গেট’! নারী পাচারে এবার পাড়ায় পাড়ায় ‘মাথা’দের খুঁজছে পুলিশ

Siliguri: গরিব মেয়েদের ‘টার্গেট’! নারী পাচারে এবার পাড়ায় পাড়ায় ‘মাথা’দের খুঁজছে পুলিশ

দুর্গ এডুকেশন অ্যান্ড চ্যারিটেবল সোসাইটি নামে ওই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রজেক্ট ডিরেক্টর বীরেন্দ্র প্রতাপ সিংকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

কুশল দাশগুপ্ত, শিলিগুড়িঃ

গরিব পরিবারের মেয়েদের ‘টার্গেট’। তারপর তাঁদের কাজের টোপ। প্রশিক্ষণ। এর জন্য শ্রমিক মহল্লা ও ব্লকে ব্লকে এজেন্ট, লিঙ্কম্যানদের নিয়োগ করেছিল পাচারকারীরা। কারা এই এজেন্টের কাজ করতেন? তা জানতে পাটনাগামী ক্যাপিটাল এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার হওয়া ৫৬ জন যুবতীর জবানবন্দি নেওয়ার কাজ শুরু করল রেল পুলিশ। ওই এজেন্টদের খোঁজ পেতে এই জবানবন্দি সহায়ক হবে। রেল পুলিশের দাবি, কাদের মাধ্যমে যোগাযোগ হয়েছিল, এলাকার কেউ মেয়েদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল কি না, সেসব তথ্য জানতে চাওয়া হচ্ছে। এর মূল উদ্দেশ্যে, উত্তরবঙ্গজুড়ে ছড়িয়ে থাকা এজেন্টদের তালিকা তৈরি করা।

আরও পড়ুনঃ নেতা-কর্মীদের দুটি ধাপে প্রশিক্ষণ! বাংলায় ভোটার তালিকা সংশোধনের আগে প্রস্তুত থাকতে চাইছে বিজেপি

শিলিগুড়িতে ভবেশ মোড় এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে চলত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হস্টেল। এখানেই মেয়েদের এনে প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দিয়ে আস্থা অর্জনের পর কাজের নামে বাইরে পাঠানো হত। দুর্গ এডুকেশন অ্যান্ড চ্যারিটেবল সোসাইটি নামে ওই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রজেক্ট ডিরেক্টর বীরেন্দ্র প্রতাপ সিংকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

রেল পুলিশের তদন্ত অনুযায়ী, এই দুর্গ এডুকেশন সোসাইটি নিজেরা প্রত্যন্ত এলাকায় যায়নি। বরং কাজের জন্য ফর্ম পূরণের মাধ্যমে ডেটা সংগ্রহ করা হয় স্থানীয় এজেন্টদের মাধ্যমেই। সেই এজেন্টরাই মেয়েদের এই কেন্দ্রে পৌছতে যোগ সূত্র ছিলেন।

আরও পড়ুনঃ অকারণ নারীশরীর প্রদর্শন, অযথা যৌনতা! ২৪ টি ‘সফট পর্ন’ অ্যাপ ব্যান করল সরকার

অন্যদিকে, এর আগে যে বারোটি ব্যাচ বাইরে পাঠানো হয়েছিল সেসব নিয়েও খোঁজ শুরু করেছে রেল পুলিশ। এই ৫৬ জনের আস্থা অর্জনে তাঁদের আগের ব্যাচগুলির কিছু মেয়েদের সঙ্গে কথা বলানো হয়েছিল। এখন সেই মেয়েদের খোঁজ শুরু হয়েছে। এই ৫৬ জন ওই মেয়েদের মধ্যে কাউকে চেনেন কি না, তাঁদের মোবাইল নম্বর আছে কি না, সেসব খুঁটিয়ে জিজ্ঞাসা করে তালিকা তৈরির কাজ করছে রেল পুলিশ। এছাড়া ওই প্রতিষ্ঠানে যেসব কাগজপত্র, কম্পিউটার উদ্ধার হয়েছে সেসব থেকেও আগের ব্যাচগুলির মেয়েদের সুলুকসন্ধান শুরু করেছে রেল পুলিশ।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন