বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে বিশ্বের। মহম্মদ ইউনূসের তদারকি সরকার যে দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। বরং শেখ হাসিনার পতনের পর ওপার বাংলায় পরিস্থিতি চরমে উঠেছে। সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার এবং ভারত বিদ্বেষ আকাশ ছুঁয়েছে। এর মাঝেই এবার বাংলাদেশ সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে মুখ খুললেন খ্যাতনামা লেখিকা তসলিমা নাসরিন।
বাংলাদেশ থেকে অনেকদিন আগেই বেরিয়ে এসেছেন তিনি। নিজের জন্মভূমি থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা। কিন্তু সবসময়ই অন্যায়, অবিচারের পক্ষে সরব হয়ে নির্ভীকভাবে নিজের মতামত প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। এবারে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুললেন তসলিমা। ওপার বাংলায় বাস্তবে কী চলছে তা ফাঁস করে দেওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে নেট মাধ্যমে।
৩০ বছর আগে বাংলাদেশ তাঁকে বের করে দিয়েছিল। তবে তিনি দেশকে ভালোবাসেন, দেশের প্রতি তাঁর আবেগ রয়েছে। তাই দেশে আবার ফিরতে চেয়েছিলেন। ওপার বাংলায় সংখ্যালঘুদের উপরে ভয়ঙ্কর নির্যাতনের খবর প্রকাশ্যে আসছে বারবার। তসলিমা বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতির জন্য অনেকেই এপারে চলে আসার চেষ্টা করছেন। যাদের বৈধ পাসপোর্ট আছে তারা চেষ্টা করছেন ভারতে চলে আসার। আর যাদের পাসপোর্ট নেই তারা কাঁটাতার পেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তারা বিএসএফ এর হাতে ধরা পড়ে যাচ্ছেন। তসলিমা আরো বলেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, কুমিল্লার মতো জায়গায় হিন্দুরা সম্মান এবং জীবন বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তাই তারা ভারতে চলে আসার চেষ্টা করছেন। এরপরেই বিষ্ফোরক অভিযোগ করে তসলিমা বলেন, ‘ওখানকার সরকার প্রচুর পরিমাণে মাদ্রাসা এবং মসজিদ গড়েছে। এতে জেহাদির