Tuesday, 17 June, 2025
17 June, 2025
HomeকলকাতাDigha Jagannath Temple: বাংলার ঘরে ঘরে জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ পৌঁছবে রথের আগেই

Digha Jagannath Temple: বাংলার ঘরে ঘরে জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ পৌঁছবে রথের আগেই

খাদ্য দপ্তরের প্রকল্প ‘দুয়ারে রেশন’-এর মাধ্যমেই এই বাক্সগুলি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে।

অনেক কম খরচে ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ব্যানার ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এবং মার্কেটিং এর সমস্ত রকম সার্ভিস পান আমাদের থেকে। আমাদের (বঙ্গবার্তার) উদ্যোগ - BB Tech Support. যোগাযোগ - +91 9836137343.

রথযাত্রার আগেই দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ পৌঁছে যাবে বাংলার ঘরে ঘরে। ছোট্ট বাক্সে থাকবে নবনির্মিত মন্দিরের ছবি। সঙ্গে রাজ্যের মানুষ পাবেন জগন্নাথদেবের প্রসাদ গজা ও পেড়া। আগামী ১৭ জুন থেকেই রাজ্যজুড়ে এই প্রসাদ বিতরণ শুরু হয়ে যাবে।

আরও পড়ুন: ক্যানেল মেরামতিতেও কাটমানি! কড়া হুঁশিয়ারি সেচমন্ত্রীর

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিঘার মন্দিরের দ্বারোদঘাটন করে জানিয়েছিলেন, মন্দিরের প্রসাদ বাংলার প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে। সেই মতোই প্রস্তুতি চলছিল। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলির সঙ্গে নবান্নে বৈঠক করেন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। সেই বৈঠকে কীভাবে প্রসাদ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। নবান্ন সূত্রে খবর, বৈঠকে ঠিক হয়েছে, আগামী ২৭ জুন রথযাত্রার আগে প্রসাদ বিতরণের কাজ শেষ করে ফেলতে হবে। এই সময়ের মধ্যে যদি কাজ শেষ না হয়, তবে উল্টোরথের আগে, ৪ জুলাইয়ের মধ্যে তা শেষ করতেই হবে।

রাজ্যের সমস্ত এসডিও এবং বিডিও-দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, এই প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সেরে ফেলার। নবান্ন থেকে জানানো হয়েছে, কলকাতা থেকে যথেষ্ট সংখ্যক জগন্নাথ মন্দিরের ছবি এবং বাক্স জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আগামী ১২ জুন থেকে তা পৌঁছতে শুরু করবে রাজ্যের সব জেলায়। বাক্সের মধ্যে প্রসাদ হিসাবে থাকবে গজা ও পেড়া। এর জন্য এসডিও এবং বিডিও-দের ব্লক বা পুর এলাকার ভালো মিষ্টির দোকানের তালিকা তৈরি করে ফেলতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: শিল্পনগরী চাঁপদানিতে যানজট কমাতে নতুন বাইপাস

খাদ্য দপ্তরের প্রকল্প ‘দুয়ারে রেশন’-এর মাধ্যমেই এই বাক্সগুলি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে। যাঁরা এই রেশন ব্যবস্থার মধ্যে নেই, তাঁদের বাড়িতে প্রসাদ পৌঁছে দিতে আলাদাভাবে বিতরণের পদ্ধতি আগে থেকেই বিডিওদের ঠিক করে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে বিধাননগর পুরসভা ও এনকেডিএ এলাকার বাসিন্দাদের জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে পুরো ব্যবস্থা করবে তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর। পেড়া ও গজা কী মাপের হবে, তাও ঠিক করে দেওয়া হয়েছে নবান্ন থেকে। দুধ খোয়া ক্ষীর, চিনি, এলাচের মতো সামগ্রী দিয়ে তৈরি করা হলুদ রঙের পেড়া ৪.৮ সেন্টিমিটার মোটা এবং ওজনে ২০ গ্রাম হতে হবে। গজা হবে ৬০ গ্রামের, খয়েরি রঙের। লম্বায় ৩.২ সেন্টিমিটার ও চওড়ায় ৩.১ সেন্টিমিটার। তৈরি হবে ময়দা, ঘি, খোয়া ক্ষীর, চিনি, চিনির সেরাম ও জায়ফলের মতো জিনিসপত্র দিয়ে। খাজা ও গজার দাম ধরা হয়েছে ১০ টাকা করে মোট ২০ টাকা। প্যাকেজিং ও বিতরণের জন্য আলাদা করে টাকা ধরা হয়েছে। মিষ্টি নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অগ্রিম কীভাবে দেওয়া হবে, তা দেখে নেবেন বিডিও এসডিও-রা। নির্দিষ্ট জিনিস ভরে বাক্স তৈরি করবে স্বনির্ভর গোষ্ঠী, এনআরএলএম বা এনইউএলএম। প্রয়োজনীয় কার্টন বক্স, সেলোটেপও আগে থেকে জোগাড় করে রাখতে হবে।

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন